স্বপ্নভঙ্গ নেইমারদের, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ঘরে তুললো বায়ার্ন মিউনিখ

ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে জার্মান চ্যাম্পিয়নদের সমৃদ্ধ ইতিহাসে আরও একটি পতাকা গাড়ল হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা।

পিএসজিকে ১-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে ষষ্ঠবারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ঘরে তুলে নিল বায়ার্ন মিউনিখ।

রবিবার রাতে জার্মান জায়ান্টরা ফাইনালে ১-০ গোলে হারিয়েছে ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি)।
প্রথমার্ধে গোল মিসের মহড়ায় নামা দুই দল দ্বিতীয়ার্ধে গোছানো ফুটবল খেলার চেষ্টা করলেও প্রথম ১০ মিনিটে সেই একই অবস্থা দেখা গেছে। মাঝমাঠে কেউই একটানা দুই থেকে তিনটি পাসের বেশি খেলতে পারেনি।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসে বায়ার্ন। তাদের ‘ফাইনাল ফোর’ অর্থাৎ আক্রমণ ভাগের শেষ চারজন পিএসজির বক্সের নিচে পজিশন অদল-বদল করে প্রচুর ক্রস পাস খেলতে থাকেন। ফল আসে ৫৯তম মিনিটে। সময় যত বেড়েছে পিএসজি দিশেহারা হয়েছে তত বেশি। শেষ দিকে নেইমারকে সঙ্গে নিয়ে এমবাপে বার কয়েক সুযোগ সৃষ্টি করেছিলেন ঠিকই, তবে তা ছিল ঘোর অন্ধকারে পথ খুঁজে ফেরার নামান্তর!

ম্যাচের ৫৯তম মিনিটে কিংসলে কোম্যানের দেওয়া গোল আর শোধ করতে পারেনি প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে পিএসজি। এই ব্যবধান ধরে রেখে শিরোপা জয়ের আনন্

ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে জার্মান চ্যাম্পিয়নদের সমৃদ্ধ ইতিহাসে আরও একটি পতাকা গাড়ল হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। পিএসজিকে ১-০ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে ষষ্ঠবারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ঘরে তুলে নিল বায়ার্ন মিউনিখ। রবিবার রাতে জার্মান জায়ান্টরা ফাইনালে ১-০ গোলে হারিয়েছে ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইকে (পিএসজি)। প্রথমার্ধে গোল মিসের মহড়ায় নামা দুই দল দ্বিতীয়ার্ধে গোছানো ফুটবল খেলার চেষ্টা করলেও প্রথম ১০ মিনিটে সেই একই অবস্থা দেখা গেছে। মাঝমাঠে কেউই একটানা দুই থেকে তিনটি পাসের বেশি খেলতে পারেনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসে বায়ার্ন। তাদের ‘ফাইনাল ফোর’ অর্থাৎ আক্রমণ ভাগের শেষ চারজন পিএসজির বক্সের নিচে পজিশন অদল-বদল করে প্রচুর ক্রস পাস খেলতে থাকেন। ফল আসে ৫৯তম মিনিটে। সময় যত বেড়েছে পিএসজি দিশেহারা হয়েছে তত বেশি। শেষ দিকে নেইমারকে সঙ্গে নিয়ে এমবাপে বার কয়েক সুযোগ সৃষ্টি করেছিলেন ঠিকই, তবে তা ছিল ঘোর অন্ধকারে পথ খুঁজে ফেরার নামান্তর! ম্যাচের ৫৯তম মিনিটে কিংসলে কোম্যানের দেওয়া গোল আর শোধ করতে পারেনি প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে পিএসজি। এই ব্যবধান ধরে রেখে শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে ওঠে হ্যান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা। বায়ার্নের এটি ষষ্ঠ চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা। এর আগে তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ২০১৩ সালে, বরুসিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে। সেই সঙ্গে বাভারিয়ান চ্যাম্পিয়ন লিগ জয়ের দিক দিয়ে ছুঁয়ে ফেলেছে গত আসরের শিরোপাজয়ী লিভারপুলকে। ছয়টি শিরোপার মালিক লিভারপুল-বায়ার্নের ওপরে আছে কেবল এসি মিলান (৭) এবং রিয়াল মাদ্রিদ (১৩)। বাভারিয়ানরা ২০১৯/২০ মৌসুমে স্বপ্ন পূরণ করেছে ট্রেবল জয়ের। তথ্য সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন