স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মাসহ পুলিশ সদস্য কারাগারে

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মা মনিরা বেগমসহ (৪৪) পুলিশ কনস্টেবল মনিরুল ইসলামকে (২২) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

শনিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে সিরাজগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে দু’জনকেই কারাগরে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক আসাদুজ্জামান।

পুলিশ সদস্য মনিরুল ইসলাম উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের চর-কালিগঞ্জ গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে। তিনি রাজশাহী (আরআরএফ) পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন।

উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক কুমার দাস বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে চর কালিগঞ্জ এলাকার বাড়ির পাশের পুকুর থেকে পুলিশ সদস্য মনিরুলের স্ত্রী সুরভী খাতুনের (২০) ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা একই উপজেলার রামকান্তপুর গ্রামের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মনিরুলসহ চারজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন মনিরুলের মা মনিরা বেগম, তার ছোট ভাই মোন্নফা হোসেন ও বন্ধু রঞ্জু।

মামলার পর রাতে অভিযান চালিয়ে মনিরুল ও তার মা মনিরা বেগমকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার বিকেলে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

মামলায় বিবরণ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে মা মনিরা বেগমসহ (৪৪) পুলিশ কনস্টেবল মনিরুল ইসলামকে (২২) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। শনিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে সিরাজগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে দু’জনকেই কারাগরে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক আসাদুজ্জামান। পুলিশ সদস্য মনিরুল ইসলাম উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের চর-কালিগঞ্জ গ্রামের সাহেব আলীর ছেলে। তিনি রাজশাহী (আরআরএফ) পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক কুমার দাস বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে চর কালিগঞ্জ এলাকার বাড়ির পাশের পুকুর থেকে পুলিশ সদস্য মনিরুলের স্ত্রী সুরভী খাতুনের (২০) ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা একই উপজেলার রামকান্তপুর গ্রামের বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মনিরুলসহ চারজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন মনিরুলের মা মনিরা বেগম, তার ছোট ভাই মোন্নফা হোসেন ও বন্ধু রঞ্জু। মামলার পর রাতে অভিযান চালিয়ে মনিরুল ও তার মা মনিরা বেগমকে গ্রেফতার করা হয়। শনিবার বিকেলে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। মামলায় বিবরণে জানা যায়, দুই বছর আগে সুরভীকে বিয়ে করেন মনিরুল। মনিরুলের অন্য কারও সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকতো। বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) তিন দিনের ছুটিতে মনিরুল বাড়িতে এলে দুইজনের মধ্যে ঘগড়া হয়। এরই এক পর্যায়ে সুরভীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে কচুরি পানা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। শুক্রবার দুপুরের দিকে ওই পুকুরে তার মরদেহ ভেসে উঠলে পুলিশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ শহীদ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।