রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন

২৫ বৈশাখ ১৪৩২ (৮ মে ২০২৫ ) বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে

২৫ বৈশাখ ১৪৩২ (৮ মে ২০২৫ ) বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবন ৩-এ স্থাপিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এস. এম. হাসান তালুকদার। 

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের  প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া,  ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমদ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, ও কর্মচারীবৃন্দ। পুষ্পার্ঘ্য নিবেদনের পর বিশ্বকবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বক্তৃতায় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের  ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এস. এম. হাসান তালুকদার বলেন, 'রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্যকর্মে যে চিন্তা, দর্শন ও সৌন্দর্য সৃজিত হয়েছে, তা একদিকে যেমন বিশ্বসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ অন্যদিকে বিশ্বশান্তির প্রেরণা।  এমন একজন মহামানবের নামে যে বিশ্বিবিদ্যালয় নির্মিত হয়েছে, তার শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তামালার নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে এবং তা গোটা জাতির মনন নির্মাণে সহায়ক হবে বলে আমি মনে করি।'

এ সময় মাননীয় উপাচার্য বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপনের জন্য ২৭ ও ২৮ মে অনুষ্ঠেয় ‘রবীন্দ্র জন্মোৎসব’-এর রূপরেখা তুলে ধরেন। 

তিনি আরও জানান, এ বছর ‘রবীন্দ্র জন্মোৎসব’-এ যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের বেশকয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ।  উপাচার্য মহোদয় উক্ত অনুষ্ঠানমালা সফল করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। 

সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশিত হয়।