অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতি পেলেন হাসান শামীম ইকবাল

সাংবাদিক রতন ইকবাল পুলিশ বিভাগে ১৯৮৯ সালে সরাসির এসআই পদে যোগদানের পর ইকবাল হিসেবে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন। তিনি সদ্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন।

সাংবাদিক রতন ইকবাল পুলিশ বিভাগে ১৯৮৯ সালে সরাসির এসআই পদে যোগদানের পর ইকবাল হিসেবে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন। তিনি সদ্য অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন। 

সিআইডি বগুড়া জেলার সহকারি পুলিশ সুপার হিসেবে জনাব মো: হাসান শামীম ইকবাল কর্মরত ছিলেন। তিনি তার কর্মদক্ষতায় পুলিশ বিভাগের উর্দ্ধতন অধস্তন অনেকের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন। 

২০০৪ সালে তিনি পুলিশ পরিদর্শক পদে পদোন্নতি পেয়ে ডিবি ঢাকাসহ উত্তরাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ১২ টি থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে পুলিশ বিভাগের ভাবমুর্তি উজ্জ্বলসহ ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন এই পুলিশ কর্তা। দক্ষ তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে পুলিশ বিভাগে যথেস্ট সুনাম রয়েছে এই কর্মকর্তার। 

২০০৭ সালে বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ থাকাকালে কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমে অগ্রনী  ভুমিকা পালন করে পুলিশ বিভাগসহ সাধারন জনগনের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। 

১৯৮৭ সালে এই পুলিশ কর্তা সাংবাদিকতায় স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন। তিনি প্রথম সারির সাংবাদিক হিসেবে দি বাংলাদেশ অবজারভার এবং ডেইলী নিউজ পত্রিকায় কাজ করে অভূতপূর্ব প্রশংসা অর্জন করেন। তিনি সাংবাদিক তৈরীর কারিগর হিসেবে পাবনা জেলায় ব্যাপক পরিচিত। তিনি সাংবাদিকতা জীবনে একজন দক্ষ আলোকচিত্রীসহ বাংলাদেশ ফটোগ্রাফি সোসাইটির জনপ্রিয় সদস্য ছিলেন।

কেন সাংবাদিকতা জীবন থেকে পুলিশ বিভাগে আসা? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান পুলিশ বিভাগে জনগনের সেবা করার সুযোগ অনেক বেশী।তার কাছে গিয়ে কেউ পুলিশি সেবা পাননি এমন সংখ্যা অতি নগণ্য।  

তিনি ব্যাক্তিগত জীবনে একমাত্র কন্যা সন্তানের জনক। তাঁর কন্যা বর্তমানে চিকিৎসা পেশায় কর্মরত আছেন। জনাব ইকবাল পিতার বড় সন্তান। তিনি ১৯৬৪ সালে পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পশ্চিম টেংরী গ্রামে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।