ডেস্ক রিপোর্ট : চারিদিকে গভীর অরণ্যে ঘেরা একটি উপত্যকা। আলো ঝলমলে ব্রাজিলের বেলো হরিজন্তে শহর থেকে ৬০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত এটি। এ উপত্যকায় গড়ে উঠেছে মানুষের কিছু বসতি। মানুষের সংখ্যাও বেশি নয়। তবে বাসিন্দাদের প্রায় সবাই সুন্দরী নারী। বলা যায় নারীদের সাম্রাজ্য। নারীরাই শাসন করে এ উপত্যকা। পুরুষশাসিত অনেক শহরের চেয়েও অনেক সুখী ও সংগঠিত তারা। তবে এ সকল সুন্দরীদেরও একটা অভাব রয়েছে, তা হলো বিয়ে করার পুরুষের।
ব্রাজিলের সীমান্ত-সংলগ্ন পুরুষহীন সুন্দরী নারীদের উপত্যকাটি নাম নোভিয়া দো করদেইরো। এ উপত্যকার নারীরাই নাকি ব্রাজিলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় নারী। আর এই আকর্ষণীয় নারীরা ভালোবাসার আকুতি জানিয়েছেন পুরুষের কাছে।
এ উপত্যকায় পুরুষ যে একবারেই নেই তা নয়। কিন্তু নারীদের তুলনায় সেই সংখ্যা একেবারে কম। এই স্বল্প সংখ্যক পুরুষেরা আবার কাজের খোঁজে চলে যায় অন্য শহরে। সু
ডেস্ক রিপোর্ট : চারিদিকে গভীর অরণ্যে ঘেরা একটি উপত্যকা। আলো ঝলমলে ব্রাজিলের বেলো হরিজন্তে শহর থেকে ৬০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত এটি। এ উপত্যকায় গড়ে উঠেছে মানুষের কিছু বসতি। মানুষের সংখ্যাও বেশি নয়। তবে বাসিন্দাদের প্রায় সবাই সুন্দরী নারী। বলা যায় নারীদের সাম্রাজ্য। নারীরাই শাসন করে এ উপত্যকা। পুরুষশাসিত অনেক শহরের চেয়েও অনেক সুখী ও সংগঠিত তারা। তবে এ সকল সুন্দরীদেরও একটা অভাব রয়েছে, তা হলো বিয়ে করার পুরুষের।
ব্রাজিলের সীমান্ত-সংলগ্ন পুরুষহীন সুন্দরী নারীদের উপত্যকাটি নাম নোভিয়া দো করদেইরো। এ উপত্যকার নারীরাই নাকি ব্রাজিলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় নারী। আর এই আকর্ষণীয় নারীরা ভালোবাসার আকুতি জানিয়েছেন পুরুষের কাছে।
এ উপত্যকায় পুরুষ যে একবারেই নেই তা নয়। কিন্তু নারীদের তুলনায় সেই সংখ্যা একেবারে কম। এই স্বল্প সংখ্যক পুরুষেরা আবার কাজের খোঁজে চলে যায় অন্য শহরে। সুন্দরীদের ভালোবাসার বা ভালোবেসে বিয়ে করার আর কেউ থাকে না।
ফার্নান্দেজ (২৩) নামের এক তরুণী বলেন, ‘আমি কখনও একজন পুরুষকে চুমু দিতে পারিনি। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখি প্রেমে পড়ব, বিয়ে করব।’
নিরূপায় হয়ে সেই নিঃসঙ্গ নারীদের একটি দল সম্প্রতি ভালোবাসার আহ্বান নিয়ে পার্শ্ববর্তী এক শহরে হাজির হয়েছেন। পৃথিবীর পুরুষদের কাছে প্রেমের আকুতি জানিয়েছেন তারা। এখন দেখার অপেক্ষা তাদের প্রেমের আহ্বানে কোনো পুরুষ সাড়া দেন কি না। তবে কোনো পুরুষ যদি সাড়া দিয়ে তাদের সঙ্গে প্রণয় বা পরিণয়ে আবদ্ধ হতে চান, তাহলে তাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
এ দলের এক সদস্য নিলমা। তিনি স্বামী নিয়ে সুখী জীবন চান, কিন্তু স্বামীর জন্য নিজের এলাকা ছাড়তে চান না। তিনি বলেন, ‘যে পুরুষেরা আমাদের ভালোবেসে বিয়ে করবেন, আমরা চাই তারা এখানেই সংসার করুক। তাকে আমাদের নিয়মানুযায়ী চলতে হবে।’
শাহজাদপুর সংবাদ ডটকম/পিএনএস/31.08.2014