শাহজাদপুরে প্রধান শিক্ষকের ৬৪ ও সহকারি শিক্ষকের ১০০ পদ শূন্য!

শাহজাদপুর উপজেলা সংবাদদাতাঃ শাহজাদপুর উপজেলায় ৬৪ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নাই। ফলে ব্যহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম । এ ব্যাপারে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সচেতন মহল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক পদ থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি বন্ধ এবং প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ থাকার কারণে উপজেলার ৬৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ রয়েছে । এছাড়াও ১০০ টি সহকারী শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে । যে কারনে ওইসব বিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে । ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন । এতে একদিকে ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে, অপরদিকে দাপ্তরিক কাজেও বিঘ্নতার সৃষ্টি হচ্ছে।


জানা গেছে, সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক পদে শতকরা ৬৫ ভাগ পদোন্নতি এবং ৩৫ ভাগ পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগের বিধান রয়েছে । দীর্ঘ দিন ধরে এই নীতির বাস্থবায়ন না হওয়ায় উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা খাতে এ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করছে। এ ব্যাপারে

শাহজাদপুর উপজেলা সংবাদদাতাঃ শাহজাদপুর উপজেলায় ৬৪ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নাই। ফলে ব্যহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম । এ ব্যাপারে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সচেতন মহল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক পদ থেকে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি বন্ধ এবং প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ থাকার কারণে উপজেলার ৬৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ রয়েছে । এছাড়াও ১০০ টি সহকারী শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে । যে কারনে ওইসব বিদ্যালয়ে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে । ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন । এতে একদিকে ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে, অপরদিকে দাপ্তরিক কাজেও বিঘ্নতার সৃষ্টি হচ্ছে।

জানা গেছে, সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক পদে শতকরা ৬৫ ভাগ পদোন্নতি এবং ৩৫ ভাগ পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগের বিধান রয়েছে । দীর্ঘ দিন ধরে এই নীতির বাস্থবায়ন না হওয়ায় উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা খাতে এ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করছে। এ ব্যাপারে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শহিদুল ইসলাম উল্লেখিত ঘটনায় শিক্ষা কার্যক্রম সাময়িক ব্যাহত হবার কথা স্বীকার করে বলেন, ইতিমধ্যেই শতকরা ৬৫ ভাগ পদোন্নতির জন্য জেলার ৩৩২ জনের তালিকা করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকী ৩৫ ভাগ পরীক্ষার মাধ্যমে অধিদপ্তর নিয়োগ দিবে যা প্রক্রিয়াধীন আছে । সহকারি শিক্ষকের ব্যপারে তিনি বলেন নতুন নিয়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে এ পদগুলি পর্যায়ক্রমে পুরণ করা হবে ।