লম্পট শিক্ষকের লালসায় ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী ৯ মাসের অন্তসত্বাঃ লম্পট শিক্ষক পলাতক

রাজিব আহম্মেদঃ বেলকুচি উপজেলার বওড়া আকন্দপাড়া গ্রামের মৃত মতিয়ার রহমানের ১৬ বছর বয়সী মেয়ে স্থানীয় ইকরা কোচিং সেন্টারে কোচিং করতো। সেই কোচিং সেন্টারে শিক্ষাকতা করতো কল্যাণপুর গ্রামের মৃত আশু শেখ এর লম্পট ছেলে আব্বাস আলী। সে শিশুটিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর পূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে শিশুটি অন্তসত্বা হলে তাকে বিষয়টি জানালে সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে এবং বাচ্চাটি নষ্ট করতে বলে। এ বিষয়টি নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে, লম্পট শিক্ষক পলাতক রয়েছে ।

নির্যাতনের শিকার শিশুটি এই প্রতিনিধিকে জানায়, গত ০৫/০১/২০১৭ তারিখে শিক্ষক আব্বাস আলী পড়া দেখিয়ে দেওয়ার কথা বলে আমাকে তার বাড়ি নিয়ে যায় । তখন বাড়িতে কেউ ছিলনা, পড়া দেখানোর এক পর্যায়ে লম্পট আব্বাস আলী আমাকে জোর জবরদস্তি করতে থাকে আমি চিৎকার দিতে উদ্দত হলে সে আমার মুখ চেপে ধরে এবং জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। আমি সবাইকে বিষয়টি বলার কথা বললে আব্বাস আমাকে বিয়ে করবে মর্মে ওয়াদা করে। পরবর্তীতে আরো ০৯/০২/১৭, ২৩/০৪/১৭, ০২/০৫/১৭ ও ২৫/০৫/১৭ সে কয়েক দফা জোর পূর্বক আমাকে ধর্ষণ করে।
পরবর্তীতে মেয়েটির অস্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন ঘটলে পরিবারের

রাজিব আহম্মেদঃ বেলকুচি উপজেলার বওড়া আকন্দপাড়া গ্রামের মৃত মতিয়ার রহমানের ১৬ বছর বয়সী মেয়ে স্থানীয় ইকরা কোচিং সেন্টারে কোচিং করতো। সেই কোচিং সেন্টারে শিক্ষাকতা করতো কল্যাণপুর গ্রামের মৃত আশু শেখ এর লম্পট ছেলে আব্বাস আলী। সে শিশুটিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর পূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে শিশুটি অন্তসত্বা হলে তাকে বিষয়টি জানালে সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে এবং বাচ্চাটি নষ্ট করতে বলে। এ বিষয়টি নিয়ে থানায় মামলা হয়েছে, লম্পট শিক্ষক পলাতক রয়েছে । নির্যাতনের শিকার শিশুটি এই প্রতিনিধিকে জানায়, গত ০৫/০১/২০১৭ তারিখে শিক্ষক আব্বাস আলী পড়া দেখিয়ে দেওয়ার কথা বলে আমাকে তার বাড়ি নিয়ে যায় । তখন বাড়িতে কেউ ছিলনা, পড়া দেখানোর এক পর্যায়ে লম্পট আব্বাস আলী আমাকে জোর জবরদস্তি করতে থাকে আমি চিৎকার দিতে উদ্দত হলে সে আমার মুখ চেপে ধরে এবং জোর পূর্বক ধর্ষণ করে। আমি সবাইকে বিষয়টি বলার কথা বললে আব্বাস আমাকে বিয়ে করবে মর্মে ওয়াদা করে। পরবর্তীতে আরো ০৯/০২/১৭, ২৩/০৪/১৭, ০২/০৫/১৭ ও ২৫/০৫/১৭ সে কয়েক দফা জোর পূর্বক আমাকে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে মেয়েটির অস্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন ঘটলে পরিবারের সন্দেহ হয়। তারপর তাকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে সব ঘটনা খুলে বলে। তারপর পরিবার থেকে আব্বাস আলী বিয়ের জন্য চাপ দিলে সে বিয়ে করতে অস্বীকার করে। পরবর্তীতে মেয়েটির ভাই মোতালেব বাদী হয়ে বেলকুচি থানায় ২০০০ সংশো/০৩ এর ৯(১) ধারায় (নারী ও শিশু নির্যাতন) মামলা দায়ের করে। নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগ মামলা দায়েরের দুই মাস অতিবাহিত হতে চললো কিন্তু পুলিশ এখনো আসামিকে আটক করতে কোন ধরনের চেষ্টা বা অভিযান চালায়নি। বার বার যোগাযোগ করা হলেও পুলিশ শুধু সময় ক্ষেপন করছে। এদিকে বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ সাজ্জাদ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মামলার তদন্ত এখনও চলছে, বাদীর অভিযোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান অভিযোগ ভিত্তিহীন, আসামি ধরতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এদিকে সরেজমিন আসামির বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় ঘরে তালা ঝুলছে । আসামির বড়মামা মোঃ আব্দুল কুদ্দুস সাংবাদিককে উদ্দেশ্য করে বলেন যা লিখতে হয় লেখেন আমরা আপনাদের ভয়পাই নাকি। তাকে ঘটনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ছেলে মানুষ ভুল করেছে তাতে এমন কি হয়েছে। আর তারা থানায় না গিয়ে জরিমানা নিলেই পারতো। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় লম্পট আব্বাস বরাবরই বদমাইশ টাইপের, মেয়ে মানুষ দেখলেই আজে বাজে ইঙ্গিত ও আচরণ করতো, আমরা তার দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই।