সিরাজগঞ্জের তাড়াশে প্রতিবন্ধী মেয়ের হাতে খুন হলেন ময়না খাতুন (৫৫) নামে এক বিধবা মা। শনিবার রাতে উপজেলার তাড়াশ সদর ইউনিয়নের চকজয়কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ময়না খাতুন উলিপুর গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের স্ত্রী।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম সমকালকে জানান, ময়না খাতুনের মানসিক প্রতিবন্ধী মেয়ে রকেট খাতুনের (৩০) স্বামী বাবুল হোসেন সম্প্রতি ঢাকায় কাজে যান। এ কারণে মেয়ের দেখাশুনা করতে তার চকজয়কৃষ্ণপুর গ্রামের বাড়িতে যান ময়না। শনিবার রাতের যে কোনো সময় ময়নার মাথা ইট দিয়ে থেঁতলে তাকে হত্যা করে রকেট। এরপর ঘরে তালা লাগিয়ে রোববার সারাদিন বারান্দায় বসে থাকে সে। সন্ধ্যায় প্রতিবেশীরা বিষয়টি টের পেয়ে ঘরের তালা ভেঙ্গে মেঝেতে ময়নার রক্তাক্ত লাশ পরে থাকতে দেখে। এরপর তারা তাড়াশ থানায় খবর দেয়।
সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। এ সময় তাড়াশ থানার ওসি (তদন্ত) ফজলে আশিক জানান, ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিবন্ধী রকেটের হাতেই খুন হয়েছেন ময়না। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে প্রতিবন্ধী মেয়ের হাতে খুন হলেন ময়না খাতুন (৫৫) নামে এক বিধবা মা। শনিবার রাতে উপজেলার তাড়াশ সদর ইউনিয়নের চকজয়কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ময়না খাতুন উলিপুর গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের স্ত্রী।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুস সালাম সমকালকে জানান, ময়না খাতুনের মানসিক প্রতিবন্ধী মেয়ে রকেট খাতুনের (৩০) স্বামী বাবুল হোসেন সম্প্রতি ঢাকায় কাজে যান। এ কারণে মেয়ের দেখাশুনা করতে তার চকজয়কৃষ্ণপুর গ্রামের বাড়িতে যান ময়না। শনিবার রাতের যে কোনো সময় ময়নার মাথা ইট দিয়ে থেঁতলে তাকে হত্যা করে রকেট। এরপর ঘরে তালা লাগিয়ে রোববার সারাদিন বারান্দায় বসে থাকে সে। সন্ধ্যায় প্রতিবেশীরা বিষয়টি টের পেয়ে ঘরের তালা ভেঙ্গে মেঝেতে ময়নার রক্তাক্ত লাশ পরে থাকতে দেখে। এরপর তারা তাড়াশ থানায় খবর দেয়।
সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। এ সময় তাড়াশ থানার ওসি (তদন্ত) ফজলে আশিক জানান, ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিবন্ধী রকেটের হাতেই খুন হয়েছেন ময়না। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হচ্ছে।