তাড়াশে একই পরিবারে ৩ জন অন্ধ, অকাল অন্ধত্ব নিয়ে একটি পরিবার দিশেহারা

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে একই পরিবারে তিন সদস্যের অন্ধত্ব নিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন পরিবারটি। আসলে রোগটা কি? তা জানার আকুল আগ্রহ সবার কিন্ত, আাির্থক সামথ্য নেই। এদিকে ওই পরিবারে বয়স বাড়ার সাথে সাথে দৃষ্টি হারিয়ে ফেলছেন এরই মধ্য তিন সদস্য। তারা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আর অন্ধত্বের কারনে সংসার ভেঙ্গেছে দুই মেয়ের,উদম যুবক ছেলেটিও অন্ধত্ব নিয়ে ঘড়ে পরে আছে তা নিয়ে দিশেহারা বাবা আকবার আলী।

বর্তমানে হাট-বাজারে ঘুরে ঘুরে সামান্য ক্ষুদ্র মেকানিকের কাজ করে ১০ সদস্যের পরিবারে ভরন পোষন করা দুরূহ হয়ে পড়েছে ওই পরিবার প্রধান সিরাজগঞ্জের তাড়াশের মাধাইনগর ইউনিয়নের মালশিন গ্রামের ষাটর্ধ্যে মো.আকবার আলীর। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আকবর আলী (৬৫),স্ত্রী মর্জিনা (৫৫) ”র পরিবারে বর্তমানে আফরোজা খাতুন (৩৫) ,মাহফুজা খাতুন (২০) ও ছেলে.মো.টুটুল আলী (২৭) মো.ফারুক হোসেন (১৬)-দুই মেয়ে ও দুই ছেলে নিয়ে সংসার। আকবার আলীর স্ত্রী মর্জিনা খাতুন জানান,প্রথমে মেয়ে আফরোজার জন্মর পর ছেলে টুটুল এরপর মেয়ে মাহফুজা স্বাভাবিক ভাবেই জন্ম নেয়।

জন্মের ৬ থেকে ৭ বছরের মধ্যে এরা অল্প অল্প করে দৃষ্টি শক্তি হারাতে থাকে ওর

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে একই পরিবারে তিন সদস্যের অন্ধত্ব নিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন পরিবারটি। আসলে রোগটা কি? তা জানার আকুল আগ্রহ সবার কিন্ত, আাির্থক সামথ্য নেই। এদিকে ওই পরিবারে বয়স বাড়ার সাথে সাথে দৃষ্টি হারিয়ে ফেলছেন এরই মধ্য তিন সদস্য। তারা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আর অন্ধত্বের কারনে সংসার ভেঙ্গেছে দুই মেয়ের,উদম যুবক ছেলেটিও অন্ধত্ব নিয়ে ঘড়ে পরে আছে তা নিয়ে দিশেহারা বাবা আকবার আলী। বর্তমানে হাট-বাজারে ঘুরে ঘুরে সামান্য ক্ষুদ্র মেকানিকের কাজ করে ১০ সদস্যের পরিবারে ভরন পোষন করা দুরূহ হয়ে পড়েছে ওই পরিবার প্রধান সিরাজগঞ্জের তাড়াশের মাধাইনগর ইউনিয়নের মালশিন গ্রামের ষাটর্ধ্যে মো.আকবার আলীর। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আকবর আলী (৬৫),স্ত্রী মর্জিনা (৫৫) ”র পরিবারে বর্তমানে আফরোজা খাতুন (৩৫) ,মাহফুজা খাতুন (২০) ও ছেলে.মো.টুটুল আলী (২৭) মো.ফারুক হোসেন (১৬)-দুই মেয়ে ও দুই ছেলে নিয়ে সংসার। আকবার আলীর স্ত্রী মর্জিনা খাতুন জানান,প্রথমে মেয়ে আফরোজার জন্মর পর ছেলে টুটুল এরপর মেয়ে মাহফুজা স্বাভাবিক ভাবেই জন্ম নেয়। জন্মের ৬ থেকে ৭ বছরের মধ্যে এরা অল্প অল্প করে দৃষ্টি শক্তি হারাতে থাকে ওরা তিন ভাই বোন। এভাবেই তাদের তিন ছেলে মেয়ে বর্তমানে একেবারেই দৃষ্টি শক্তি হারিয়ে কাজে কর্মে অক্ষম হয়ে পরেছেন। তিনি আরো জানান,বড় মেয়ে আফরোজা ও আলিম পড়–য়া ছোট মেয়ে মাহফুজার বিয়েও দিয়েছিলেন । কিন্তু বর্তমানে দুই মেয়ে প্রায় পুরোপুরি দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে। আর দৃষ্টি শক্তি হারানোর কারনে দুই মেয়ের সংসার ভেঙ্গে গেছে। যে কারনে তারা বাবার সংসারে এসে অভাবের বোঝাটা বাড়িয়ে দিয়েছেন। আর তার স্বামীরা বিয়ে করে সংস্যার পাতায় তাদের খোঁজ খবরও নেন না। আকবার আলী তার তিন ছেলে মেয়ের অন্ধত্ব নিয়ে বলেন,বয়স বাড়ার সাথে সাথে তিন ছেলে মেয়ের অন্ধত্ব দুরকরতে স্থানীয় ভাবে হোমিও চিকিৎসা নিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাছাড়া নুন আনতে পান্তা ফুরানোর সংসারে ভালো চিকিৎসা করানোর মত সামর্থ আমাদের নেই। আবার ওই সংসারেই রয়েছেন আকবর আলীর বৃদ্ধ মা জেলেমন (৮০),টুটুলের স্ত্রী মনিজা খাতুন (২২) মেয়ের ছেলে নাতি আশিকুর রহমান (৩) আরেক নাতনী টুটুলের মেয়ে তাছলি (৫) সহ মোট ১০ সদস্যের বিশাল পরিবার । অথচ ওই পরিবারে একমাত্র আকবর আলীই উপার্জন করেন। তার উপর ১০ সদস্যের পরিবারের ভরন -পোষনের দায়িত্ব রয়েছে। সম্পদ বলতে সরকারি খাস জমির ২ শতাংশ বাড়ীর জায়গা । বাবা আকবার আলী আশংকা করে বলেন, ছেলে ফারুক ভালো থাকলেও তাকে নিয়েও দুরচিন্তায় রয়েছেন যে কখন যেন তাকেও অন্ধ হয়ে যায় । এদিকে আর্থিক অনাটনে বিপদস্ত পরিবার প্রধান আকবার আলী ১০ সদস্যের পরিবার চালাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। তার মৃত্যুর পর পরিবারে দৃষ্টি শক্তি হারানো সদস্য সহ সকল সদস্য কিভাবে চলবেন এ নিয়ে তিনি দিশেহারা । তার আকুতি আসলে তার দৃষ্টি শক্তি হারানো ছেলে মেয়ের রোগটা কি.? তা জানার ইচ্ছা এবং তাদের সু-চিকিৎসার জন্য সকরারি-বেসরকারি সহযোগিতা কামনা করেছেন। আকবার আলীর মোবাইল-(০১৭২৮-০০৪২১৭)