শাহজাদপুরে বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি রাজাকে কুপিয়ে জখম।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলা বস্ত্র মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ সবুজ হোসেন রাজা আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে প্রাতভ্রমণে হাটতে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় শাহজাদপুরের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। গুরুতর আহত বস্ত্র ব্যবসায়ী নেতা রাজা পৌর এলাকার শেরখালি গ্রামের শেখ আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে। আহত বস্ত্র ব্যবসায়ী নেতা শেখ মো: সবুজ হোসেন রাজা জানান, এদিন সকাল ৮ টার দিকে সে তার মেয়েকে উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিসিক বাসস্ট্যান্ড থেকে গাড়িতে তুলে দেয়। এরপর সে প্রতিদিনের ন্যায় বিসিক বাসস্ট্যান্ড থেকে মহাসড়ক ধরে প্রাতভ্রমণের উদ্দেশ্যে দিলরুবা বাসস্ট্যান্ডের দিকে হাটতে থাকে। এক পর্যায়ে সে জেজে কল্যাণ ট্রাস্টের পাশের মসজিদের কাছে পৌছালে ডিবি পুলিশের সোর্স পরিচয়দানকারী পৌরসদরের রহম আলীর ছেলে মনছুর ও আল আমিনের নেতৃত্বে ১২/১৫ জন অজ্ঞাত সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় কুপিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলা বস্ত্র মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ সবুজ হোসেন রাজা আজ বুধবার সকাল ৮টার দিকে প্রাতভ্রমণে হাটতে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় শাহজাদপুরের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে চরম উত্তেজনা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। গুরুতর আহত বস্ত্র ব্যবসায়ী নেতা রাজা পৌর এলাকার শেরখালি গ্রামের শেখ আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে। আহত বস্ত্র ব্যবসায়ী নেতা শেখ মো: সবুজ হোসেন রাজা জানান, এদিন সকাল ৮ টার দিকে সে তার মেয়েকে উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিসিক বাসস্ট্যান্ড থেকে গাড়িতে তুলে দেয়। এরপর সে প্রতিদিনের ন্যায় বিসিক বাসস্ট্যান্ড থেকে মহাসড়ক ধরে প্রাতভ্রমণের উদ্দেশ্যে দিলরুবা বাসস্ট্যান্ডের দিকে হাটতে থাকে। এক পর্যায়ে সে জেজে কল্যাণ ট্রাস্টের পাশের মসজিদের কাছে পৌছালে ডিবি পুলিশের সোর্স পরিচয়দানকারী পৌরসদরের রহম আলীর ছেলে মনছুর ও আল আমিনের নেতৃত্বে ১২/১৫ জন অজ্ঞাত সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় কুপিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় শিশু হাসপাতাল ও মাতৃসদনে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। এরপর তার শারীরীক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে স্থানীয় শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক জরুরী ভিত্তিতে তাকে বগুড়া শহিদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এ ব্যাপারে শাহজাদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো: খাজা গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘এ ঘটনায় কোন অভিযোগ পাইনি। থানায় এখনো মামলা হয়নি। ভিকটিম মামলা দিলে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’ এ ঘটনায় শাহজাদপুর থানায় দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।