শামছুর রহমান শিশির : শাহজাদপুর উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামে পদ্মা সেতুর ২ শ্রমিককে বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এরা হলেন, ভাটপাড়া গ্রামের মৃত কেরামত আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২৬) ও লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার বাসিন্দা রায়হান আলী (২৫)।
জানা গেছে, গত রোববার বিকেলে নৌকাযোগে পদ্মা সেতুর ২ শ্রমিক কামরুল ও রায়হান ভাটপাড়া গ্রামে আসে। ওই ২ শ্রমিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এমন গুজবে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মোঃ শামসুজ্জোহা ও থানার অফিসার ইনচার্জ আতাউর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ২ শ্রমিককে পৃথক দুটি কক্ষে পর্যবেক্ষণে রেখে আসেন। পরদিন গতকাল সোমবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মোঃ শামসুজ্জোহার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আমিরুল ইসলাম খান ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার রাকিব হাসনাত সহ একটি মেডিকেল টিম ওই বাড়ীতে গিয়ে ২ শ্রমিককের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করেন। এ সময় তাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের কোন উপসর্গ না পেলেও তাদেরকে বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেন।
শামছুর রহমান শিশির : শাহজাদপুর উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামে পদ্মা সেতুর ২ শ্রমিককে বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এরা হলেন, ভাটপাড়া গ্রামের মৃত কেরামত আলীর ছেলে কামরুল ইসলাম (২৬) ও লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলার বাসিন্দা রায়হান আলী (২৫)।
জানা গেছে, গত রোববার বিকেলে নৌকাযোগে পদ্মা সেতুর ২ শ্রমিক কামরুল ও রায়হান ভাটপাড়া গ্রামে আসে। ওই ২ শ্রমিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত এমন গুজবে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মোঃ শামসুজ্জোহা ও থানার অফিসার ইনচার্জ আতাউর রহমান ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ২ শ্রমিককে পৃথক দুটি কক্ষে পর্যবেক্ষণে রেখে আসেন। পরদিন গতকাল সোমবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মোঃ শামসুজ্জোহার নেতৃত্বে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আমিরুল ইসলাম খান ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার রাকিব হাসনাত সহ একটি মেডিকেল টিম ওই বাড়ীতে গিয়ে ২ শ্রমিককের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করেন। এ সময় তাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের কোন উপসর্গ না পেলেও তাদেরকে বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেন।