শাহজাদপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

কারোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে এক বৃদ্ধের (৬০) মৃত্যু হয়েছে। গত তিন দিন হলো তিনি জ্বর ও ঠাণ্ডা ভুগছিলেন। সেই সঙ্গে পাতলা পায়খানা ছিল।

আজ রোববার সকালে শাহজাদপুর উপজেলায় নিজ বাড়িতে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। দুপুরে তাঁর লাশ দাফন করা হয়েছে। দাফনের আগে করোনা সন্দেহে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ওই বৃদ্ধের এবং স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।


শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ মো. শামসুজ্জোহা বলেন, ‘যেহেতু বৃদ্ধ লোকটির জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা পায়খানাসহ করোনা উপসর্গ ছিল। এজন্য উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ওই বৃদ্ধের ও স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে নিহতের লাশ দাফনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

ইউএনও আরো বলেন, ‘ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে অনেক পোশাকশ্রমিক ও অন্য পেশার লোকজন বিভিন্ন পথে সিরাজগঞ্জে আসছেন। তাদের আসার কারণে পার্শ্ববর্তী উল্লাপাড়া ও বেলকুচি উপজেলায়

কারোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে এক বৃদ্ধের (৬০) মৃত্যু হয়েছে। গত তিন দিন হলো তিনি জ্বর ও ঠাণ্ডা ভুগছিলেন। সেই সঙ্গে পাতলা পায়খানা ছিল। আজ রোববার সকালে শাহজাদপুর উপজেলায় নিজ বাড়িতে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। দুপুরে তাঁর লাশ দাফন করা হয়েছে। দাফনের আগে করোনা সন্দেহে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ওই বৃদ্ধের এবং স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ মো. শামসুজ্জোহা বলেন, ‘যেহেতু বৃদ্ধ লোকটির জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা পায়খানাসহ করোনা উপসর্গ ছিল। এজন্য উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ওই বৃদ্ধের ও স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে নিহতের লাশ দাফনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’ ইউএনও আরো বলেন, ‘ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে অনেক পোশাকশ্রমিক ও অন্য পেশার লোকজন বিভিন্ন পথে সিরাজগঞ্জে আসছেন। তাদের আসার কারণে পার্শ্ববর্তী উল্লাপাড়া ও বেলকুচি উপজেলায় দুজন ব্যক্তির শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে।’ এদিকে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি এড়াতে গত ২২ এপ্রিল শাহজাদপুর উপজেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সড়ক ও নৌপথে অন্য কোনো এলাকা থেকে শাহজাদপুর উপজেলায় প্রবেশ করতে পারবে না।