উল্লাপাড়ায় করোনায় নারীর মৃত্যু, মেয়েও আক্রান্ত

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলায় এক গৃহবধূর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর গোপন করে তাকে দাফন করা হয়েছে।

৪৫ বছর বয়সী ওই গৃহবধূর বাড়ি উল্লাপাড়া পৌর শহরের পশ্চিমপাড়া এলাকায়।ঢাকার মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার রাতে তার মৃত্যু হয়। মাকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে ওই গৃহবধূর মেয়েও (২০) করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।


উল্লাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. আল আমিন সরকার আশিক বলেন, ওই গৃহবধূর লাশ রাতেই ঢাকা থেকে নিয়ে উল্লাপাড়ায় নিয়ে আসা হয়।পরে পরিবারের লোকজন তথ্য গোপন করে সোমবার ভোরে তাকে উল্লাপাড়া পৌর এলাকার একটি কবরস্থানে জানাযা শেষে দাফন করে।”

ওই গৃহবধুর মেয়েও (২০) মাকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাটি জানার পর জানাযায় অংশ নেওয়া লোকজনসহ পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে জানান আল আমিন।

ওই নারীর পরিবারের সবার নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি তাদের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হবে বলে উল্লাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. মো. আনোয়ার হোসেন জানান।

এ বিষয়ে উল্লাপাড়া পৌর মেয়র এস এম নজরু

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলায় এক গৃহবধূর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর গোপন করে তাকে দাফন করা হয়েছে। ৪৫ বছর বয়সী ওই গৃহবধূর বাড়ি উল্লাপাড়া পৌর শহরের পশ্চিমপাড়া এলাকায়।ঢাকার মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার রাতে তার মৃত্যু হয়। মাকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে ওই গৃহবধূর মেয়েও (২০) করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

উল্লাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. আল আমিন সরকার আশিক বলেন, ওই গৃহবধূর লাশ রাতেই ঢাকা থেকে নিয়ে উল্লাপাড়ায় নিয়ে আসা হয়।পরে পরিবারের লোকজন তথ্য গোপন করে সোমবার ভোরে তাকে উল্লাপাড়া পৌর এলাকার একটি কবরস্থানে জানাযা শেষে দাফন করে।” ওই গৃহবধুর মেয়েও (২০) মাকে চিকিৎসা সেবা দিতে গিয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাটি জানার পর জানাযায় অংশ নেওয়া লোকজনসহ পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে বলে জানান আল আমিন। ওই নারীর পরিবারের সবার নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি তাদের হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হবে বলে উল্লাপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা ডা. মো. আনোয়ার হোসেন জানান। এ বিষয়ে উল্লাপাড়া পৌর মেয়র এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, “ওই নারীর পরিবারসহ পুরো এলাকা অবরুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আক্রান্ত পরিবারের সবার খাবার সরবরাহের দায়িত্ব আমি নিজে নিয়েছি।”