অবশেষে মারা গেলেন সেই বৃদ্ধ, মেলেনি স্বজনদের সন্ধান

করোনা ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন বেড থেকে পালিয়ে রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্মে অবস্থান নেওয়া সেই বৃদ্ধ (৬৫) মারা গেছেন। তবে এখনও তার পরিবারের সন্ধান মেলেনি।

বৃদ্ধটির মরদেহ দুদিন ধরে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। তিনি সিলেট জেলার বাসিন্দা জানালেও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সঠিক কোনো ঠিকানা বলতে পারেননি।

শনিবার (০৯ মে) দুপুরে সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক শামীম আহমেদ জানান, সমাজসেবা বিভাগের বৃদ্ধাশ্রমে থাকা অজ্ঞাতপরিচয় ওই বৃদ্ধ বৃহস্পতিবার (৭ মে) রাতে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। দুদিন ধরে তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। মৃত ওই বৃদ্ধের সঠিক কোনো ঠিকানা কিংবা আত্মীয়-স্বজনের সন্ধান পাওয়া যায়নি।

সিরাজগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. ফরিদুল ইসলাম জানান, গত ১৭ এপ্রিল করোনার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলেন ওই বৃদ্ধ। সে সময় তার নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপ

করোনা ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন বেড থেকে পালিয়ে রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্মে অবস্থান নেওয়া সেই বৃদ্ধ (৬৫) মারা গেছেন। তবে এখনও তার পরিবারের সন্ধান মেলেনি। বৃদ্ধটির মরদেহ দুদিন ধরে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। তিনি সিলেট জেলার বাসিন্দা জানালেও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সঠিক কোনো ঠিকানা বলতে পারেননি। শনিবার (০৯ মে) দুপুরে সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক শামীম আহমেদ জানান, সমাজসেবা বিভাগের বৃদ্ধাশ্রমে থাকা অজ্ঞাতপরিচয় ওই বৃদ্ধ বৃহস্পতিবার (৭ মে) রাতে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। দুদিন ধরে তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। মৃত ওই বৃদ্ধের সঠিক কোনো ঠিকানা কিংবা আত্মীয়-স্বজনের সন্ধান পাওয়া যায়নি। সিরাজগঞ্জ ২৫০শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. ফরিদুল ইসলাম জানান, গত ১৭ এপ্রিল করোনার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলেন ওই বৃদ্ধ। সে সময় তার নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) পাঠানো হয়েছিল। এরপর হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান তিনি। গত ২১ এপ্রিল সিরাজগঞ্জ বাজার রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্মে অবস্থান করছিলেন তিনি। পরে রেলওয়ে পুলিশের সহায়তায় তাকে আবারও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে রামেক থেকে আসা তার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তবে তার শরীরে পুরাতন এ্যাজমাসহ বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগ থাকায় হাসপাতালেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত এই বৃদ্ধ কথা বলতে পারেন না। কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন বৃদ্ধাশ্রমে তাকে রাখা হয়।