এসএসসিতে অকৃতকার্যরা যা করতে পারেন



সৃষ্টিজগতের মধ্যে মানুষই সম্ভবত একমাত্র প্রাণী, যারা জীবিকার জন্য খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকার জন্য ২০ থেকে ৩০ বৎসর বয়স পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নিয়ে থাকে। যা প্রকৃতির অন্য প্রাণীদের করা লাগে না। আর এই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাক্ষেত্রে চলে চাপিয়ে দেওয়া এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা। ফলে শিক্ষা ক্ষেত্রের এই ধাপে অনেকেই পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে, মনোবল হারিয়ে ফেলে। ভাবতে শুরু করে জীবন বোধ হয় এখানেই শেষ। নতুন করে শুরু করার সুযোগ নেই। পারিবারিক ও সামাজিক লজ্জা থেকে শুরু করে, জুনিয়র ব্যাচে আবার নতুন করে পড়াশোনা! ইত্যাদি নানা কারণেই অনেকে শিক্ষা জীবনের সমাপ্তি টানেন।

একটা পরীক্ষায় ফেইল করা মানে জীবনের তরে ফেইল করা নয়। কিংবা জীবন এখানেই শেষ হয়ে যাওয়া নয়। তাই আবার নতুন করে, নব উদ্যমে শুরু করতে হবে। আমাদের দেশে সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার উপর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। এই শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতর দিয়ে গিয়ে অনেকেই চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে। সম্মানজনক কাজও খুঁজে পাচ্ছে না, আবার দীর্ঘদিনের পড়াশোনা শেষে পরিবারের উপর অনেকটাই বোঝা হয়ে যায়। তাই এই সময়ে সবচেয়ে বেশি দরকার কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা। অকৃতকার্য হওয়ার কারণে ভেঙে