টানা ৬৬দিন বন্ধ থাকার পর গত রবিবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন চালু হয়েছে। চালু হওয়ার দিন শেয়ারবাজারের সূচক বাড়লেও পরের দিন থেকে কমা শুরু হয়েছে।আজ বৃহস্পতিবারও (৪ জুন) সে ধারাবাহিকতা ছিল। এ নিয়ে টানা চার কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। এতে গত ১৩ বছরের মধ্যে ডিএসইতে (ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ) সর্বনিম্ন লেনদেনের রেকর্ড হয়েছে। সেই সঙ্গে পতন হয়েছে সবকটি মূল্য সূচকের।
বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি সূচকের পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ৪২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিলের পর এত কম লেনদেন হয়নি। ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল লেনদেন হয় ৪০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
লেনদেন খরার বাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে কিন্তু কমেছে তার থেকে বেশি। ফলে সূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা চার কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকল শেয়ারবাজার। এদিন লেনদেনের প্রথমদিকেই শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দ