‘ঢাকায় লকডাউন দিলে পুরো ঢাকাতেই দিতে হবে’



প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, ঈদের পরপরই যদি অন্তত ১০ দিন থেকে ২ সপ্তাহ কঠোর লকডাউন দেওয়া যেত, তাহলে পরিস্থিতি এত খারাপ হতো না। তখন লকডাউন দিলে এই সংক্রমণটা এত ছড়িয়ে পড়তো না। বাংলা ইনসাইডারের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনের আলাপচারিতায় আজ তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন জোন ভিত্তিক যে লকডাউনের কথা বলা হচ্ছে, এটা কার্যকর হতে পারে। এটি করলে দ্রুত করতে হবে এবং সময় নষ্ট করা যাবে না।

তবে তিনি মনে করেন যে, এই লকডাউন যেন কার্যকর হয় সেজন্য আমাদের সচেতনতা যেমন দরকার, তেমনি প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে নজরদারি বাড়াতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে যে, লকডাউন এলাকায় যেন খাদ্য এবং অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদাগুলো ঠিকঠাক মতো সরবরাহ করা হয়। কারণ যদি খাবারের অভাব হয়, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য যদি না পায়, তাহলে মানুষ লকডাউন মানবে না। অতীতে আমরা সেটার প্রমাণ পেয়েছি। তাই আমাদেরকে প্রস্তুত হয়ে এবং দ্রুত এই প্রস্তুতিগুলো নিয়ে লকডাউন দিতে হবে।

ডা. আব্দুল্লাহ মনে করেন যে, জেলা বা উপজেলা আলাদা করে লকডাউন দেয়া যেতে পারে। কি