এই রমজানে গরমে শরীর ঠান্ডা রাখবে যেসব খাবার

শুরু হয়ে মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র মাস রমজান। রমজানে গ্রীষ্মের তাপদাহে থাকছে ডিহাইড্রেশনের ভয়। তবে আপনার খাদ্যাভাসে কয়েকটি খাবার যুক্ত করলে সেটি ভয় দূর করে আপনার ডায়েটকে করবে স্বস্তিদায়ক। তাহলে দেখে নিন এই গ্রীষ্মকালে আপনার খাবারে কী কী অন্তর্ভুক্ত করবেন-

পানি

কেবলমাত্র পিপাসা পেলেই পানি পান করবেন, বিষয়টা এমন নয়। ডিহাইড্রেশন বা অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বাঁচতে সারাদিন পানি পান করুন। এটি আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সহায়তা করবে।

ফ্রেশ জুস

গ্রীষ্মে ফলের রস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সত্যিই খুব উপকারি। ফলের রস গরমের তাপ থেকে স্বস্তি দিতে সহায়তা করে। তবে চিনিযুক্ত ফলের রস পান করা এড়িয়ে চলুন।

দই

প্রোটিন সমৃদ্ধ দই গরমে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক দিক থেকে উপকার করে। এতে থাকা প্রোটিন আমাদের ক্ষুধা কমায়, যার ফলে নোনতা এবং উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত স্ন্যাকস খাওয়ার ইচ্ছা কমে। এর থেকে পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সহায়ক ব্যাকটেরিয়া প্রোবায়োটিকও মেলে।

তরমুজ

গ্রীষ্মকাল মানেই তরমুজের ছড়াছড়ি। গরমের তাপ থেকে স্বস্তি দেয় তরমুজ। এটি শরীরকে শীতল ও হাই

শুরু হয়ে মুসলমানদের সবচেয়ে পবিত্র মাস রমজান। রমজানে গ্রীষ্মের তাপদাহে থাকছে ডিহাইড্রেশনের ভয়। তবে আপনার খাদ্যাভাসে কয়েকটি খাবার যুক্ত করলে সেটি ভয় দূর করে আপনার ডায়েটকে করবে স্বস্তিদায়ক। তাহলে দেখে নিন এই গ্রীষ্মকালে আপনার খাবারে কী কী অন্তর্ভুক্ত করবেন- পানি কেবলমাত্র পিপাসা পেলেই পানি পান করবেন, বিষয়টা এমন নয়। ডিহাইড্রেশন বা অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বাঁচতে সারাদিন পানি পান করুন। এটি আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সহায়তা করবে। ফ্রেশ জুস গ্রীষ্মে ফলের রস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সত্যিই খুব উপকারি। ফলের রস গরমের তাপ থেকে স্বস্তি দিতে সহায়তা করে। তবে চিনিযুক্ত ফলের রস পান করা এড়িয়ে চলুন। দই প্রোটিন সমৃদ্ধ দই গরমে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক দিক থেকে উপকার করে। এতে থাকা প্রোটিন আমাদের ক্ষুধা কমায়, যার ফলে নোনতা এবং উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত স্ন্যাকস খাওয়ার ইচ্ছা কমে। এর থেকে পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সহায়ক ব্যাকটেরিয়া প্রোবায়োটিকও মেলে। তরমুজ গ্রীষ্মকাল মানেই তরমুজের ছড়াছড়ি। গরমের তাপ থেকে স্বস্তি দেয় তরমুজ। এটি শরীরকে শীতল ও হাইড্রেট রাখে। তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। এছাড়াও, তরমুজে লাইকোপিন রয়েছে যা ত্বকের কোষকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির হাত থেকে রক্ষা করে। টমেটো টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এ ছাড়াও, এতে লাইকোপিনের মতো উপকারি ফাইটোকেমিক্যালও রয়েছে, যা দীর্ঘস্থায়ী রোগ বিশেষত ক্যান্সার নিরাময়ে সহায়তা করে। ফল ও শাকসবজি গরমে স্বস্তি পেতে ফল ও শাকসবজি বেশি করে খান। ফল এবং শাকসবজি সহজে হজম হয় এবং সাধারণত জলের পরিমাণ বেশি থাকে। টাটকা ফল ও ভেজিটেবল স্যালাড আপনাকে হাইড্রেট এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়তা করতে পারে। শসা গ্রীষ্মের জনপ্রিয় ফলের তালিকায় শসা অন্যতম। শসায় প্রচুর পরিমাণ পানি থাকার কারণে, এটি আমাদের শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে। এতে ফসফরাস, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও আরও কয়েকটি খনিজ পদার্থের ভালো উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। পুদিনা এক গ্লাস পুদিনা জলে দুই ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন, স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হবে। এটি লিভার পরিষ্কার এবং বিপাককে শক্তিশালী করে।