পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ। অবশেষে এটাই প্রমাণ হল যে, দেশের দুর্দিনে রাজনীতিবিদেই ভরসা বেশি। ত্রাণের তালিকা তৈরিতেও দেখা গেছে যে, যারা আমলাগন আখেরে রাজনীতিবিদগণেরই সহায়তা নিতে বাধ্য হয়েছেন। তারা জবরদস্তি করে ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের সাহায্য নিতে বাধ্য হয়েছে। কারণ সরকারী কর্মীরা কর্তাগন কেউই গ্রামের সাধারণ মানুষের হাল হকিকত জানেন না। তাই সেই ‘পাছায় লাথি’ ফর্মুলায় ২/৩ দিনের মধ্যে অনেক তথ্য দিয়ে তালিকা করাতে বাধ্য করেছেন। এতে কিছু ভুল ত্রুটিও হয়েছে, দুই একজন পলিটি খাওয়া, পদ বা নমিনেশন বাণিজ্যে জনপ্রতিনিধি হওয়ারা চুরি করে ধরাও পড়েছে বেশ কিছু। এখন চলছে লিক ডাউন, সেই ক্ষেত্রেও শহরের মহল্লার দেখভাল করার দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে জনপ্রতিনিধি রাজনীতিবিদদের উপর।
এদিকে একটি জনপ্রিয় পোর্টালে খবর বেরিয়েছে যে, দলের অনেকটা স্থবিরতার ভাব কাটাতে আওয়ামী লীগের যে সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সম্মেলন হয়ে শুধু সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, কিন্তু পূর্ণাঙ্গ কমিটি এখন পর্যন্ত ঘোষণা করা হয়নি সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন বা ঘোষণা করা হবে। পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা