দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছেন নার্সিং পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল হাই পিএএ

একবার ভেবে দেখুন রাতে কেউ তার অসহায়ত্বের কথা তুলে ধরে তার বর্তমান চাকুরীস্থল থেকে নিজ এলাকায় বদলীর জন্য কারও সহায়তা কামনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট করলো আর সকালে তার বদলীর আদেশ হলো। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? আপনার কাছে কি স্বপ্ন বা রুপকথার কোন গল্প মনে হচ্ছে, তা! যদি ভেবে থাকেন তাহলে আপনার ধারনা ভুল।

রাতে ফেসবুকে পোষ্ট সকালে বদলী বাস্তবেই এমনটা হয়েছে একজন সিনিয়র স্টাপ নার্সের ক্ষেত্রে।

নাম আরিফা খাতুন নিজ জেলা রাজশাহী। কক্সবাজারের টেকনাফ 'উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে' সিনিয়র স্টাপ নার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রাজশাহীতে তার বৃদ্ধ বাবা মা থাকেন। তার বড় ভাই রাজশাহী কলেজ থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে প্রথম হয়ে অনার্স সম্পন্ন করে।তার ভাইয়ের আশা ছিলো বিসিএস করে দেশ সেবা করার। কিন্তু ব্রেইন টিবি'তে (Brain TB) আক্রান্ত হয়ে সে এখন অসুস্থ। বৃদ্ধ মা বাবা, অসুস্থ বড় ভাইয়ের পাশে থাকা চাকুরীর পাশাপাশি তাদের একটু সময় দেওয়া প্রয়োজন।কিন্তু নার্স আরিফা খাতুন নিরুপায় তিনি যে থাকেন কক্সবাজারের টেকনাফে।

নিজ এলাকায় পোষ্টিং পেতে তার সাহায্য কামনা করে মঙ্গলবার (৯জুন) রাতে তার ব্যাক্তিগত আইডি দিয়ে ফেসবুকে পো

একবার ভেবে দেখুন রাতে কেউ তার অসহায়ত্বের কথা তুলে ধরে তার বর্তমান চাকুরীস্থল থেকে নিজ এলাকায় বদলীর জন্য কারও সহায়তা কামনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট করলো আর সকালে তার বদলীর আদেশ হলো। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? আপনার কাছে কি স্বপ্ন বা রুপকথার কোন গল্প মনে হচ্ছে, তা! যদি ভেবে থাকেন তাহলে আপনার ধারনা ভুল। রাতে ফেসবুকে পোষ্ট সকালে বদলী বাস্তবেই এমনটা হয়েছে একজন সিনিয়র স্টাপ নার্সের ক্ষেত্রে। নাম আরিফা খাতুন নিজ জেলা রাজশাহী। কক্সবাজারের টেকনাফ 'উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে' সিনিয়র স্টাপ নার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন। রাজশাহীতে তার বৃদ্ধ বাবা মা থাকেন। তার বড় ভাই রাজশাহী কলেজ থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে প্রথম হয়ে অনার্স সম্পন্ন করে।তার ভাইয়ের আশা ছিলো বিসিএস করে দেশ সেবা করার। কিন্তু ব্রেইন টিবি'তে (Brain TB) আক্রান্ত হয়ে সে এখন অসুস্থ। বৃদ্ধ মা বাবা, অসুস্থ বড় ভাইয়ের পাশে থাকা চাকুরীর পাশাপাশি তাদের একটু সময় দেওয়া প্রয়োজন।কিন্তু নার্স আরিফা খাতুন নিরুপায় তিনি যে থাকেন কক্সবাজারের টেকনাফে। নিজ এলাকায় পোষ্টিং পেতে তার সাহায্য কামনা করে মঙ্গলবার (৯জুন) রাতে তার ব্যাক্তিগত আইডি দিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট করলে তা নজরে আসে বর্তমান নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল হাই পিএএ। ঐ পোষ্টে তিনি কমেন্ট করেন আল্লাহ ভরসা। সকালে অর্ডার করে দিবো যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিন ধন্যবাদ। যে কথা সেই কাজ অত্যন্ত মর্মস্পর্শী মানবিক কারণে এক রাতেই সকল তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে পরদিন (১০জুন) বুধবারে সকালে উনি বদলি করেছেন একজন সিনিয়র স্টাফ নার্সকে। এটা আজকের একটা উদাহরণ এমন বদলীর আদেশ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। সকালে নার্স আরিফা খাতুন রাজশাহী মেডিকেল কলেজে বদলীর অফিস আদেশ পেয়ে যান। এত দ্রুত বদলীর আদেশ পাবেন হয়তো আরিফা খাতুনও স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেননি। এ ঘটনার পর প্রশংসনীয় ভাসছেন পরিচালক আব্দুল হাই পিএএ। একজন সত্যিকারের মানবিক কর্মকর্তা হলেন, উপসচিব, পরিচালক, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর, জনাব মোহাম্মদ আব্দুল হাই পিএএ। মোহাম্মদ আব্দুল হাই পিএএ মূলত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে, স্বাস্থ্যসেবা খাতকে এগিয়ে নিতে, অত্যন্ত আন্তরিকতা ও সততার সাথে নার্সদের বেতন ভাতা সমস্যার সমাধান, নিয়মতান্ত্রিকভাবে মানবিক বিবেচনায় বিভিন্ন বদলি সহ সম্প্রতি ২ বার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করে মাত্র কয়েক ঘন্টায় সম্প্রতি ঈদ বোনাস সমস্যার সমাধান সহ অনেক ভালকাজ করে ইতিমধ্যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বিভিন্ন সময় তিনি নার্সদের বিভিন্ন আবেদনের মাধ্যমে নানাবিধ সমস্যার কথা শোনেন এবং দ্রুততার সাথে এসব সমাধান করেন।তার হাত ধরে নার্সিং পেশা দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। তাইতো, নার্সরা তার মত একজন মানবিক কর্মকর্তা পেয়ে খুবি খুশি,গর্বিত ও আনন্দিত। একইসাথে, সর্বমহলেই উনি সমানভাবে প্রশংসিত হচ্ছেন।অনেকের মত এমন সৎ যোগ্য মানবিক অফিসারের হাত ধরেই একদিন সোনার বাংলায় সোনা ফলবে।