সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য কুমার দেবুল দে তাঁর ফেসবুক পেজে গত শুক্রবার (১৯ জুন) লিখেছেন, ‘চার মাস ধরে আমার আয় নেই। আরো দুই মাস যদি উচ্চ আদালত পূর্ণাঙ্গভাবে চালু না হয়, তবে নবীন আইনজীবীদের ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ উচ্চ আদালতে ওকালতি করার স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়ে যাবে। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা ঢাকা ছাড়তেও বাধ্য হবেন।’
একই দিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল হালিমের চেম্বার ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন । দীর্ঘদিন রাজধানীর বাংলামোটরে থাকা তাঁর ওই চেম্বারে কম্পিউটার অপারেটর, ক্লার্কসহ স্টাফ ছিলেন আটজন। এরই মধ্যে আর্থিক অনটনের কারণে সবাই গ্রামের বাড়ি চলে গেছেন। শেষ পর্যন্ত চেম্বারও ছাড়তে হলো।
আরেক আইনজীবী অ্যাডভোকেট এরশাদ হোসেন রাশেদ লিখেছেন, ‘এরই মধ্যে আমার পরিচিত কয়েকজন বাসাসহ ঢাকা ছেড়ে গেছেন।’
এই তিন আইনজীবীর কথায় দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবীদের দুর্দশার চিত্র উঠে এসেছে। জানা গেছে, বেশির ভাগ আইনজীবীর আয় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেকার হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। নিজেদের আয় বন্ধ হওয়ায় অনেক আইনজীবীই চেম্বার ভাড়া ও তাঁদের কর্মচারীদের বেতন দিতে পারছেন না। তাই এরই মধ্যে কর্মচারীদের