দ্বিতীয় দিন সকাল থেকে বুড়িগঙ্গায় ডুবে যাওয়া লঞ্চের আশপাশে লাশের সন্ধানে কাজ করছেন ডুবুরিরা। তবে সকালে আর কোনো লাশ উদ্ধার হয়নি। এদিকে ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে বেঁধে রেখে টেনে তোলার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৩০ জুন) সকালে ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক রাসেল শিকদার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনীসহ বিভিন্ন বাহিনীর ডুবুরিরা কাজ করছেন। তবে সকালে এখনো কোনো লাশ উদ্ধার হয়নি।
এমএল মর্নিং বার্ড নামের ওই লঞ্চটি সোমবার সকালে মুন্সীগঞ্জের কাঠপট্টি থেকে যাত্রী নিয়ে সদরঘাটের দিকে আসছিল। শ্যামবাজারের কাছে বুড়িগঙ্গায় ময়ূর-২ নামের আরেকটি বড় লঞ্চের ধাক্কায় সেটি ডুবে যায়। সোমবার দুপুর পর্যন্ত উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে ৩০টি মৃতদেহ উদ্ধার করেন। এ ছাড়া স্থানীয়রা আরও দুজনকে উদ্ধার করে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
লঞ্চডুবির প্রায় ১৩ ঘণ্টা পর রাত সোয়া ১০টার দিকে একজনকে জীবিত উদ্ধারের কথা জানায় ফায়ার সার্ভিস। তবে ঠিক কতজন নিখোঁজ রয়েছেন, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
বিআইডব্লিটিএর নেতৃত্বে ডুবে যাওয়া লঞ্চটিকে তীরের কাছাকাঠি নিয়ে আনা হয়েছে সকালের দিকে। দূরন্ত নামের এ