পাটের দুটি নতুন শাকের জাত উদ্ভাবন

এবার শাকের সঙ্গে সোনালী আঁশ পাটের দু’টি নতুন জাত যুক্ত হলো। জাত দুটি হচ্ছে বাংলাদশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) কর্তৃক সদ্য অবমুক্তকৃত-বিজেআরআই দেশি পাটশাক-২ (ম্যাড়া লাল) ও বিজেআরআই দেশি পাটশাক-৩ (ম্যাড়া সবুজ)। দীর্ঘ ৫ বছরর গবেষণায় জাত দুটি উদ্ভাবন করেন বিজ্ঞানী মো. জ্যাবলুল তারেক। বুনো পাট থেকে শাকের এ দুটি জাত উদ্ভাবন করা হয়।জ্যাবলুল তারেক বলেন, স্বাদ তিতাহীন বলে এটি অধিক সুস্বাদু ও সুমিষ্ট। পুষ্টিগুণসম্পন্ন হওয়ায় মানুষের শাকের চাহিদা মেটানার পাশাপাশি পুষ্টির ঘাটতি পূরণে সহায়তা করবে। শাকটি মালভেসি পরিবারের, যার বৈজ্ঞানিক নাম (Corchorus capsularis)।  নতুন পাটশাকের জাত দুটিতে গড়ে প্রায় ক্যালসিয়াম (২.১৫%), পটাশিয়াম (১.৬৪%), আয়রন (৭৯০.৫ মিলিগ্রাম/কেজি), প্রোটিন (২০.৫০%), ভিটামিন-এ (১২৬.৪৫ মাইক্রোগ্রাম/গ্রাম) এবং ভিটামিন-সি (৭৫.১৭ মিলিগ্রাম/১০০গ্রাম) বিদ্যমান।

এ সম্পর্ক গবেষক মো. জ্যাবলুল তারেক বলেন, দীর্ঘদিন বাংলাদেশ পাট গবষণা ইনস্টিটিউটের বাস্তবায়নাধীন পাট বিষয়ক মৌলিক ও ফলিত গবেষণা প্রকল্পে চাকরির সুবাদে প্রায়ই বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলে গবেষণা মাঠ পরিদর্শন কিংবা মাঠ দিবসে যাওয়ার