সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে ৩ (তিন) লাখ টাকার চেক জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ সূত্রে জানযায়, উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নের কায়েমপুর গ্রামের মৃত কাশেম আলীর পুত্র মো: আব্দুস সালাম চাকরি দেয়ার জন্য একই উপজেলার মশিপুর গ্রামের আকতারুজ্জামান মাষ্টারের ছেলে রবিউল করিম টুটুলের নিকট থেকে ৩ লক্ষ টাকা গ্রহন করে। টাকার নিরাপত্তা জামানত হিসেবে সম-পরিমান অর্থের জনতা ব্যাংক বাঘাবাড়ী শাখার একটি চেক প্রদান করা হয় (যাহার চেক নম্বর-৮৮২৫৫১৩)।
এই লেন দেনের সময় গাড়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন বলে জানাগেছে। চাকরি না দিতে পারার কারনে পরবর্তীতে টাকা উত্তোলনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখায় চেকটি জমাদিলে তা প্রত্যাখাত হয়। পরে রবিউল করিম বাদী হয়ে কোর্টে মামলা করে যাহার নং- S.C ১০৫৩।
মামলা হওয়ার পর থেকে বিবাদী আব্দুস সালাম কোর্টে অনুপস্থিত থাকে। এর পর সে নিজ ঘরবাড়ী বিক্রি করে পলাতক রয়েছে। মামলার বাদী মানুষের কাছ থেকে ধারদেনা করে এই টাকার যোগার করেছিল। এখন ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। টাকা উদ্ধারের জন্য সে থানা পুলিশের সহযোগিতা কামনা করেছে।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে ৩ (তিন) লাখ টাকার চেক জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ সূত্রে জানযায়, উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নের কায়েমপুর গ্রামের মৃত কাশেম আলীর পুত্র মো: আব্দুস সালাম চাকরি দেয়ার জন্য একই উপজেলার মশিপুর গ্রামের আকতারুজ্জামান মাষ্টারের ছেলে রবিউল করিম টুটুলের নিকট থেকে ৩ লক্ষ টাকা গ্রহন করে। টাকার নিরাপত্তা জামানত হিসেবে সম-পরিমান অর্থের জনতা ব্যাংক বাঘাবাড়ী শাখার একটি চেক প্রদান করা হয় (যাহার চেক নম্বর-৮৮২৫৫১৩)।
এই লেন দেনের সময় গাড়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন বলে জানাগেছে। চাকরি না দিতে পারার কারনে পরবর্তীতে টাকা উত্তোলনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখায় চেকটি জমাদিলে তা প্রত্যাখাত হয়। পরে রবিউল করিম বাদী হয়ে কোর্টে মামলা করে যাহার নং- S.C ১০৫৩।
মামলা হওয়ার পর থেকে বিবাদী আব্দুস সালাম কোর্টে অনুপস্থিত থাকে। এর পর সে নিজ ঘরবাড়ী বিক্রি করে পলাতক রয়েছে। মামলার বাদী মানুষের কাছ থেকে ধারদেনা করে এই টাকার যোগার করেছিল। এখন ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। টাকা উদ্ধারের জন্য সে থানা পুলিশের সহযোগিতা কামনা করেছে।