করোনায় মেডিক্যাল শিক্ষার্থী ও নবজাতকের মৃত্যু

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী শেফা ইসলাম তুলি (২৫)। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার (২৬ জুলাই) সকালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার এক দিন বয়সী নবজাতকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।

ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটিসের (এফডিএসআর) যুগ্ম মহাসচিব ডা. রাহাত আনোয়ার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজের ১৫তম ব্যাচের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন শেফা ইসলাম তুলি। মাত্র দুই দিন আগে তিনি সন্তান প্রসব করেছিলেন।

শেফা ইসলামের সহপাঠী নাফিসা তাহসীন তরি বলেন, গত ২৪ জুলাই দুপুরে স্কয়ার হাসপাতালে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন শেফা ইসলাম তুলি। সে সময় শিশুটির অবস্থাও আশঙ্কাজনক ছিল। শিশুটিকে নবজাতক আইসিইউতে (এনআইসিইউ) ভেনটিলেশনে রাখা হয়েছিল। শনিবার রাত ১০টার দিকে শিশুটি মারা গেছে। আর রোববার শেফা ইসলাম মারা গেলেন। আমি ও শেফা ইসলাম একই বর্ষের শিক্ষার্থী। আমাদের এখনো ফাইনাল পরীক্ষা বাকি।

এ নিয়ে করোনায় এখন পর্যন্ত ৭৪ জন চিকিৎসক মা

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী শেফা ইসলাম তুলি (২৫)। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার (২৬ জুলাই) সকালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার এক দিন বয়সী নবজাতকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস অ্যান্ড রেসপন্সিবিলিটিসের (এফডিএসআর) যুগ্ম মহাসচিব ডা. রাহাত আনোয়ার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজের ১৫তম ব্যাচের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন শেফা ইসলাম তুলি। মাত্র দুই দিন আগে তিনি সন্তান প্রসব করেছিলেন। শেফা ইসলামের সহপাঠী নাফিসা তাহসীন তরি বলেন, গত ২৪ জুলাই দুপুরে স্কয়ার হাসপাতালে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন শেফা ইসলাম তুলি। সে সময় শিশুটির অবস্থাও আশঙ্কাজনক ছিল। শিশুটিকে নবজাতক আইসিইউতে (এনআইসিইউ) ভেনটিলেশনে রাখা হয়েছিল। শনিবার রাত ১০টার দিকে শিশুটি মারা গেছে। আর রোববার শেফা ইসলাম মারা গেলেন। আমি ও শেফা ইসলাম একই বর্ষের শিক্ষার্থী। আমাদের এখনো ফাইনাল পরীক্ষা বাকি। এ নিয়ে করোনায় এখন পর্যন্ত ৭৪ জন চিকিৎসক মারা গেছেন। আর করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন আরো ১১ জন চিকিৎসক।