সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
AIbEiAIAAABDCIuVl4TF3MqSFSILdmNhcmRfcGhvdG8qKGM1OTUxYjIyY2Y1ZDk2ZWZkYTQ3NDNlYTI3MjZjY2JlMDYzYjE1NTIwAVsLDhMMIF8xL2ztViIQUepya0Mu মো: রফিকুল ইসলাম :- বাংলার কৃষকেরা একসময়ে সূর্য ওঠা ভোরে লাঙল-জোয়াল কাধে ফেলে ছুটত তার ফসলের জমিতে । ফিরত অস্তগামী সূর্যকে সামনে রেখে । তার ঘরে অন্ন- বস্ত্রের প্রাচুর্য ছিল না , তবে অভাবও ছিলনা । অভাব ছিল না আনন্দ- উৎসবের । বারো মাসে তের পার্বণ লেগেই থাকত। জারি, সারি, কীর্তন, যাত্রাপালায় আর গানে জমে উঠত গ্রাম-বাংলার সন্ধার আসর । কিন্তু পনের শতকের শেষ দিকে ইউরোপীয় বণিক সম্প্রদারে আগ্রাসী আগমন ধীরে ধীরে কেড়ে নিতে থাকে বাংলার কৃষকের মুখের হাসি, তাদের আনন্দ –উৎসব । এরই চূড়ান্ত পরিনতি ঘটে এই উপমহাদেশের ইংরেজ বণিক সম্প্রদায়ের রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে উত্থান ও প্রতিষ্ঠার মাধমে । প্রথমে তারা ধ্বংস করেছিল গ্রাম- বাংলার কুটির শিল্প, তার পর তাদের তীক্ষ্ণ নজর পড়েছিল এদেশের উর্বর জমির উপর । অতিরিক্ত অর্থের লোভে ভূমি রাজস্ব আদায়ে একের পর এক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলতে থাকল । যে পরীক্ষার নির্দয় বলি হয়, বাংলার কৃষক-সাধারণ মানুষ । ফলে তীব্র শোষণের শিকার অসহায় কৃষক- সাধারণ মানুষের বিদ্রোহ করা ছাড়া আর কোন গত্যন্তর ছিল না । এ বিদ্রোহ ক্রমাগত চলতে থাকে আঠারো শতকের শেষার্ধ থেকে উনিশ শতকের শেষার্ধ পর্যন্ত । এর সংগে সংগে বাংলার মুসলমান সমাজে ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে, যা পরবর্তী পর্যায়ে ব্যাপক কৃষক আন্দোলনে রূপ নেয় । এই সঙ্গে পাশ্চাত্যের আধুনিক চিন্তার ঢেউ এসে আছড়ে পড়ে এ সমাজের শিক্ষিত মহলে । ফলে, হিন্দু সমাজে যেমন শিল্প, সাহিত্যে নব জাগরেণর সূত্রপাত ঘটে, তেমনি উদ্ভব ঘটে মুক্ত চিন্তা, মুক্ত বুদ্ধির । শুরু হয় কুসংস্কার, গোঁড়ামি দূর করে হিন্দু ধর্মের সংস্কার । মুসলমান শিক্ষিত সমাজও সংস্কারের মাধ্যমে মুসলমান সম্প্রদায়কে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত করে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে এগিয়ে আসেন এদেশের মুসলিম, আধুনিক চিন্তাশীল মানুষ । এ উপমহাদেশের সূর্য সন্তানেরা সরাজীবন ধরে সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য আজীন সংগ্রাম করে এসেছেন। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ উদ্দেৌলার হাতে স্বাধীনতার সমান্য স্বাদ আস্বাদন করলেও তা বেশীদিন স্থায়ী হয়নি । মীর জাফর আলী খাঁ আর ঘষেটি বেগমেরা এদের সাধারণ মানুষের বিশ্বাস, আত্মমর্যাদা, স্বাধীনতা পদদলিত করেছে বারবার । সেই তিতুমীর থেকে শুরু করে সূর্যসেন, প্রীতিলতারমত মহান- মহিয়সীরা বার বার সংগ্রাম করেছেন সেই আত্মমর্যাদা, স্বাধীনতা পূনর্বহাল করতে । অবশেষে, রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা – হাঙ্গামা আর সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৮ জুলাই ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ শাসনের অবসান ঘটে । ১৯৪৭ সালের ১৪ এবং ১৫ আগস্ট পাকিস্তান ও ভারত নামের দুটি রাষ্ট্রের জন্ম হয় । বার বার স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়া বাঙালী এবার স্থায়ী ভাবে স্বাধীন হওয়ার স্বপ্ন দেখতে লাগল । পাকিস্তান রাষ্ট্রটি একটি পূর্ব পাকিস্তান অন্যটি পশ্চিম পাকিস্তান নামে দু’ভাগে বিভক্ত ছিল । ভাই ভাই ( সকল মুসলিম ভাই ভাই) একই সাথে পথ চলতে যে ঘর তারা বাধল, কিন্তু হায়, সে ঘরে থাকা (বাঙালীর) আর হল না । কিছুদিনের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালী বুঝতে পেল – দুই শত বছরের অত্যাচার, নিপীড়নের শিক্ষা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানিরাও সেই চর্চাই শুরু করল পূর্বপাকিস্তানিদের উপর । তারা আমাদের দাবিয়ে রাখতে অর্থনৈতিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে , সাংস্কৃতিকভাবে নানা অত্যাচার , অবিচার করতে লাগল । এই অত্যাচারের নিদর্শন স্বরূপ প্রথমেই তারা আমাদের ভাষা উপর আঘাত হানে । কোন জাতির অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় তার ভাষায় এবং সংস্কৃতিতে । পৌষ-পার্বন তো দূরের কথা তারা রবীন্দ্র সংগীত পর্যন্ত নিষিদ্ধ করে দিল । তারা আমাদের কাঠের পুতুলেরমত ব্যবহার করতে চেয়েছিল । কিন্তু বাঙালি কঠোর হস্তে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে তা প্রতিহত করেছিল । ভাষার মুক্তি ছিল মূলত বাঙালির স্বাধীকার আন্দোলনের প্রথমধাপ । এর পরের ইতিহাস কারো অজানা নয় । পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙে বাঙালির সার্বিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয়দফা ঘোষণা করে কারাবরণ করেন । ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ অর্জন করে নিরঙ্কুশ বিজয় । তবুও পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয় । ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ থেকে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে বাংলায় সর্বাত্বক অসহযোগ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ৭ই মার্চ ১৯৭১ –এ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দি উদ্যান) প্রায় দশ লক্ষ লোকের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৮ মিনিটের ঐতিহাসিক ভাষণ দেন । এই ভাষণেই বঙ্গবন্ধু মুক্তি সংগ্রামের উন্মুক্ত নকশা প্রণয়ন করেন এবং সে অনুযায়ী সবাইকে শত্রুর মুকাবেলা করার নির্দেশ দেন । মুক্তি যুদ্ধের মূল নিয়ামক শক্তি ছিল জনগণ। তথাপি, যুদেধ মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে শিল্পী-সাহিত্যিক- বুদ্ধিজীবী, বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মীর অবদান ছিল খুবই প্রশংসনীয় । এমনকি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েও নানাভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রানিত করেছেন । পত্রপত্রিকায় লেখা, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে খবর পাঠ, দেশাত্ববোধক গান, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গান, কবিতা পাঠ, নাটক,কথিকা, এম আর আকতার মুকুলের অত্যান্ত জনপ্রিয় ‘চরমপত্র’ অনুষ্ঠান এবং ‘জল্লাদের দরবার’ ইত্যাদি মুক্তিযুদ্ধকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করে । এসব রণক্ষেত্রে মুক্তি মুক্তিযোদ্ধাদের মানসিক ও নৈতিক বল ধরে রাখতে সহায়তা করেছে।, সাহস জুগিয়েছে, জনগণকে শত্রুর বিরুদ্ধে দুর্দমনীয় করেছে। সুরকার আলতাফ মাহমুদ, সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন, সেলিনা পারভীন, চিকিৎসক ডা. ফজলে রাব্বি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন আহমদসহ এমনি অগুনিত গুণীজনকে হত্যা করে অবশেষে দীর্ঘ নয় মাস মুক্তি সংগ্রামের পর লক্ষ লক্ষ শহিদের রক্ত ও ৩০ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয় কাঙ্খিত সাধীনতা । যুদধ পরবর্তী এক ভাষণে বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের উন্নয়নের খসড়া প্রকাশ করেন এবং তিনি এ দেশকে “সোনার বাংলা” হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন । চলতে থাকে দেশ সংস্কারের কাজ । অতি অল্প সময়ের মধ্যে স্ধাধীন দেশের রাষ্ট্রপতি তাঁর প্রতিশ্রুতিকে বাস্তবায়ন করতে আরম্ভ লাগলেন । বলা আছে গরীবের সুখ বেশীদিন সয় না ! স্ধাধীনতার মাত্র চার বছর পরই আমরাই আমাদের পিতাকে নিজ হাতে হত্যা করলাম ! হায় ! কি হত্যভাগ্য জাতি আমরা । যে চেতনায়, যার চেতনায় বলিয়ান হয়ে মুক্তি যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল বাঙালি , ক্ষমতার লোভে তাঁরই বুকে গুলি চালালম আমরা। স্ধাধীনতার স্বপ্ন ভুলুন্ঠিত হল । তার পর এদেশে চলল স্বৈর শাসন, বহুদলী শাসন কতই না শাসন দেখলাম , ও হ্যাঁ, এরই ফাকে মাথা চাঁড়া দিয়ে উঠল মুক্তিযদ্ধের বিপক্ষের ঘুমন্ত কিছু হায়েনার ছানা-পোনা । যারা পরে ক্ষমতায়ও বসেছিল একটি বিরুধীদলের সাথে জোট বদ্ধভাবে । ১৯৭৫ সালের পর থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত এই স্বাধীন দেশের সাধারণ মানুষের সাথে ক্ষমতাধরেরা প্রতারণা করে এদেশে স্বাধীনতার চেতনাকে বার বার ব্যহত করেছে । অর্থনৈতিক মুক্তিকে পুজি করে এদেশের মানুষকে বার বার ঠকিয়েছে । এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি মেলেনি । কিন্তু যখনই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শাসক ক্ষমতায় এসেছে তখনই এদেশের মানুষ অর্থনৈতিক মুক্তির স্বাদ পেয়েছে ! যা বর্তমান সময় পর্যন্ত অব্যাহত আছে । এখন এদেশে মানুষ শিক্ষিত, ভদ্র সম্ভ্রান্ত। পৃথিবীর কাছে এদেশের মানুষের আলাদা একটা পরিচয় রয়েছে । বাঙালি এখন জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, চিকিৎসায়, গবেষণায় , খেলাধূলায় প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং উন্নত দেশের সাথে সমান তালেই তা হচ্ছে। বাঙালির সাহিত্য উন্নত, আমাদের রয়েছে –রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শামছুর রাহমান, হুমায়ুন আজাদ,হুমায়ুন আহমেদ, সংস্কৃতি সমৃদ্ধ , আমরা পালন করি পহেলা বৈশাখ, চৈত্র-সংক্রান্তি, পৌষ-পার্বণ, হালখাতা, বর্ষবরণ। আমাদের উন্নত সংস্কৃতির বর্ণণায় লেখক, গবেষক, ফোকলোবিদ শামসুজ্জামান খান লেখেন- “বাংলা নববর্ষ এখন আমাদের প্রধান জাতীয় উৎসব । প্রতিবছরই এ-উৎসব বিপুল মানুষের অংশগ্রহণে বিশাল থেকে বিশলতর হয়ে উঠছে । বাংলাদেশে এতটা প্রাণের আবেগে এবং গভীর ভালোবাসায় এ উৎসব উদযাপিত হয় তার কারণ পাকিস্তান আমলে পূর্ব-বাংলায় বাঙালিকে এ-উৎসব পালন করতে দেয়া হয়নি । বলা হয়েছে, এটা পাকিস্তানি আদর্শের পরিপন্থী। সে- বক্তব্য ছিল বঙালির সংস্কৃতির উপর এক চরম আঘাত । বাঙালি তার তার সংস্কৃতির উপর এ আঘাত সহ্য করেনি । তারা এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে । ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল বাঙালির এ – উৎসবকে জাতীয় ছুটির দিন ঘোষণার দাবি জানিয়েছে । কিন্তু সে দাবি অগ্রাহ্য হয়েছে। ফলে পূর্ব- বাংলার বাঙালি ফুঁসে উঠেছে ।সোচ্চার হয়ে উঠেছে প্রতিবাদ । এভাবেই পূর্ব-বাংলায় বাঙালি জাতীয়বাদ এবং জাতিসত্তা গঠনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় বাংলা নববর্ষ এবং তার উদযাপনের আয়োজন।” যাই হোক বাঙালি আনন্দপ্রিয় এবং রসিক একটি জাতি । আমাদের এমন কতগুলো উৎসব আছে (যেমনঃ- বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস, বৈশাখী মেলা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের “জব্বারের বলী খেলা”, পাহাড়ের বৈসাবী উৎসব, হালখাতা ইত্যাদি) যেগুলো আমরা পালন করতে ভুলে যাই ধর্ম-বর্ণ, ধ্বনি ,দরিদ্র –কেবলই মনে থাকে আমরা একজাতি , বাঙালি ।

সম্পর্কিত সংবাদ

সুরা আল ইমরানের বিষয়বস্তু

ধর্ম

সুরা আল ইমরানের বিষয়বস্তু

সুরা আলে ইমরানে ইমরান পরিবারের কথা বলা হয়েছে। পরিবারটি আল্লাহর ওপর অবিচলতা, পরিশুদ্ধতা এবং ধর্মের সেবার এক উজ্জ্বল নিদর্...

জোর করে উপবৃত্তির টাকা কেটে নেবার জেরে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির উপর হামলা মারপিট, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

শিক্ষাঙ্গন

জোর করে উপবৃত্তির টাকা কেটে নেবার জেরে প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির উপর হামলা মারপিট, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

উল্লাপাড়া প্রতিনিধিঃ শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে জোর করে উপবৃত্তির টাকা কেটে নেওয়া ও এর প্রত...

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলঃ উল্লাপাড়ায় বিজ্ঞান কলেজ শীর্ষে

শিক্ষাঙ্গন

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলঃ উল্লাপাড়ায় বিজ্ঞান কলেজ শীর্ষে

উল্লাপাড়া প্রতিনিধিঃ রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে উল্লাপাড়া উপজেলায় বিজ্ঞান কলেজ শীর্ষে রয়েছে। এখানে জি...

আবার জোড়া গোল মেসির, মায়ামির পর এবার শীর্ষে তুললেন নিজেকে

খেলাধুলা

আবার জোড়া গোল মেসির, মায়ামির পর এবার শীর্ষে তুললেন নিজেকে

জিলেট স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরুটা অবশ্য ইন্টার মায়ামির পক্ষে ছিল না। প্রায় ৬৬ হাজার দর্শকের সামনে স্বাগতিক নিউ ইংল্যান্ড ম...

বজ্রপাতে চিরতরে ঝরে গেলো এক ক্রিকেট প্রেমির স্বপ্ন ও প্রাণ

জানা-অজানা

বজ্রপাতে চিরতরে ঝরে গেলো এক ক্রিকেট প্রেমির স্বপ্ন ও প্রাণ

শামছুর রহমান শিশির : মৃত্যু বিধাতার অমোঘ এক বিধি। দু'দিন আগে পরে সবাইককে মৃত্যুর তেতো অনিবার্য স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। তবে...

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা আরও তিন দিন বাড়ল

পরিবেশ ও জলবায়ু

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা আরও তিন দিন বাড়ল

এ ছাড়া আজ রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, যশোর ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। ৪০ ডিগ্রি থেকে ৪১ দশম...