শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
শামছুর রহমান শিশির : শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের ৩০টি পুরোনো ফুটপাতবিহীন চাপা তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতু যাত্রীদের জন্য মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। গতকালও সিরাজগঞ্জে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহত ও ৩০ জন যাত্রী আহত হয়েছে। কোন ভাবেই দুর্ঘটনার হার হ্রাস সম্ভব হচ্ছে না। শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়ক সমান্তরাল হলেও প্রায় দুই/তিন যুগ আগে নির্মিত অত্যন্ত চাপা ফুটপাতবিহীন প্রায় ৩০টি উচু সেঁতু সব ধরনের যানবাহন চলাচলের জন্য তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।ফলে উত্তরাঞ্চলের সর্বাধিক জনগুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক মহাসড়কে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার সিংহভাগই ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতু সংলগ্ন এলাকায় ঘটছে।‘সওজ’ বিভাগের জেলার কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে,‘বৃটিশ ও পাকিস্থান শাষনামলে উত্তরাঞ্চলের শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে সেঁতু নির্মিত হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকবাহিনী অনেক গুরুত্বপূর্ণ সেঁতু ধ্বংশ করে দেয়।স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ধ্বংশকৃত সেঁতুর পাশাপাশি অনেক পুরানো ফুটপাতবিহীন সেঁতুও নতুন করে নির্মান করা হয়েছিল।সড়ক ও জনপথ বিভাগের সিরাজগঞ্জ অংশে এরূপ প্রায় ৮/১০টি পুরানো ঝূঁকিপূর্ণ সেতু রয়েছে যা পুনঃ নির্মাণ-সংস্কারের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। ফুটপাতবিহীন ২৪ ফুট প্রশস্ত ওইসব ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতুগুলোতে দুটি যানবাহন পাশাপাশি চলাচলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি থেকেই যায়।’২৪ ফুট প্রশস্ত ওই সড়ক মহাসড়কের অনেক স্থানেই একপার্শ্বে ৩ ফুট ও অপর পার্শ্বে ৩ ফুট করে রিক্সাভ্যান চলাচলের জন্য অতিরিক্ত যায়গা (হার্ড শোল্ডার) থাকলেও শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ ৩০টি সেঁতুর দুই পার্শ্বে কোন ফুটপাত না থাকায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার হার আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ওই সড়ক মহাসড়কের তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ ৩০টি চাপা সেঁতুর পাশাপাশি অসংখ্য বাসষ্ট্যান্ড ও মিনি বাসষ্ট্যান্ডে এলোমেলোভাবে সেখানে বাস,মিনিবাস,ট্রাক,কাটা মাইক্রো,সিএনজি টেম্পু,অবৈধ ফিটনেস বিহীন নছিমন-করিমন দাড় করিয়ে রাখায় এ সড়ক মহাসড়ক দিয়ে চলাচলকারী সব ধরনের যানবাহন প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার কবলে পতিত হচ্ছে। ফলে ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রাণহানীর ঘটনা।মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কবলে পতিত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করে মানবেতর জীবনযাপন করছে অনেকেই। দেখার কেউ নেই। ফলে প্রতিদিন উত্তরাঞ্চলের সর্বাধিক জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক মহাসড়কের ওই ঝূঁকিপূর্ণ ফুটপাত বিহীন ৩০ সেঁতুর ওপর দিয়ে চলাচলকারী লাখ লাখ যাত্রীদেরকে জীবনের তীব্র ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন প্রাণহানীর ঘটনা বেড়েই চলেছে অন্যদিকে যানবাহন মালিক ও যাত্রীদের যানমালের অপূরনীয় ক্ষতি হচ্ছে। অভিজ্ঞমহলের মতে, শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের ফুটপাতবিহীন ২৪ ফুট প্রশস্ত ৩০টি পুরাতন চাপা তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ সেঁতু বাতিল করে নতুন করে ফুটপাতসহকারে কমপক্ষে ৩০ ফুট প্রশস্ত(সড়ক ২৪ ফুট ও উভয় পার্শ্বে ৩ ফুট করে ফুটপাত নির্মাণ) সেঁতু নির্মাণ করা হলে উত্তরাঞ্চলের সর্বাধিক জনগুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক মহাসড়কে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার হার ব্যাপক হারে কমে যাবে। শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়ক সরেজমিন পরিদর্শনকালে ওই সড়ক মহাসড়ক দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন চালক ও যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের শাহজাদপুর উপজেলার নুকালী এলাকায় রয়েছে দীর্ঘদিনের পুরানো তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ একটি সেঁতু।বাঘাবাড়ী নৌ-বন্দর এলাকার বড়াল নদীর ওপর রয়েছে পুরানো আরও একটি সেঁতু।বাঘাবাড়ী পাড় হয়ে বিন্নাদায়ের নামক স্থানে তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ চাপা সেঁতু এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনা নিত্য দিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। পাবনা জেলার সরিষা নামক স্থানে একটি, সরিষা ও বেড়া সিএন্ডবি বাসষ্ট্যান্ডের মাঝামাঝি এলাকায় রয়েছে আরও একটি তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেতু।ওই দুইটি স্থানে সচারচার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। কাশিনাথপুরের নাটিয়াবাড়ী বাজার এলাকায় রয়েছে তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ একটি সেঁতু। বেড়া বাসষ্ট্যান্ড পার হয়ে চাকলা নামক স্থানে একটি,শহীদ নগর বাজার এলাকায় একটি ও কাশিনাথপুর বাজার পার হয়ে নগরবাড়ীর অভিমূখে নাটিয়াবাড়ী বাজার এলাকায় রয়েছে তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ তিনটি সেঁতু।ওইসব সেঁতু যানবাহন চালক ও যাত্রীদের কাছে মৃত্যুফাঁদ হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। এদিকে,শাহজাদপুর থেকে সৈয়দপুরের অভিমুখে যুগনীদহ এলাকায় একটি,উল্লাপাড়ার পূর্ব দেলুয়া নামক স্থানে তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ একটি, ভূঁইয়াগাতী বাজার এলাকায় রয়েছে আরও তিনটি চাপা ও তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতু। ভূঁইয়াগাতী বাজার ও ১৬ মাইল এলাকার মাঝে রয়েছে তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ আরও একটি সেঁতু। চান্দাইকোনা পেন্টাগন হোটেলের সামনে রয়েছে পুরানো চাপা তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ আরও একটি সেঁতু। ঘোগা এলাকায় রয়েছে ঝূঁকিপূর্ণ চাপা পুরানো আরও একটি সেঁতু। মাঝিড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় চাপা তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ একটি, মহাস্থানগড় বাজার এলাকায় একটি, মহাস্থানগড় থেকে মোকামতলা এলাকার মাঝামাঝি এলাকায় একটি, গোবিন্দগঞ্জের কাটাখোলা ও বালুয়া নামক স্থানে রয়েছে পুরানো তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ আরও দুইটি মৃত্যুফাঁদখ্যাত সেঁতু যাত্রীদের জন্য মরনফাঁদে পরিণত হয়েছে। গাইবান্ধার কালিতলা এলাকায় রয়েছে পুরানো চাপা ঝূঁকিপূর্ণ আরও একটি,কমরপুর এলাকায় রয়েছে ঝূঁকিপূর্ণ আরও একটি সেঁতু। ধাপেরহাট এলাকায় একই রকমের চাপা ও তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ একটি সেতু রয়েছে। রংপুরের পীরগঞ্জ বাজার পাবার আগে একটি,বাজার পার হয়ে আরও একটি পুরানো চাপা ঝূঁকিপূর্ণ সেঁতু রয়েছে। রংপুরের বলদীপুকুর এলাকায় রয়েছে একটি, দমদমা বাজার এলাকায় একটি,রংপুর মর্ডান(শহরে ঢোকার আগে) এলাকায় আরও একটি চাপা পুরানো তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতু রয়েছে। রংপুর পার হয়ে হাজিরহাট বাজার এলাকায় রয়েছে একটি,তারাগঞ্জ বাজার এলাকায় আরও একটি ও তারাগঞ্জ এবং কামারপুকুর এলাকার মাঝামাঝিতে রয়েছে আরও চাপা তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ একটি সেঁতু।কামারপুকুর বাজার এলাকায় রয়েছে পুরানো তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ আরও একটি চাপা সেঁতু। জানা গেছে,পাবনা,সিরাজগঞ্জ,বগুড়া,রংপুর ও সৈয়দপুর জেলার ওপর শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের সিংহভাগ দুর্ঘটনাই ঘটছে মান্ধাতা আমলের ফুটপাতবিহীন চাপা (প্রশস্ত ২৪ ফুট) তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ ৩০ টি সেঁতু সংলগ্ন এলাকায়। ফুটপাত বিহীন ওইসব পুরানো সেঁতুগুলো এতটাই সংকীর্ণ যে একসাথে দুইটি পরিবহন পাশাপাশি আসতে ও যেতে চালককে বেগ পেতে হয়।একটু উনিশ বিশ হলেই আর রক্ষা নেই। শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের দুই/তিন যুগ আগের অনেক পুরানো তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ অনেক সেঁতু বাতিল করে নতুন করে কমপক্ষে ২৯/৩০ ফুট প্রশস্ত সেঁতু নির্মাণ করায় এসব সেঁতু দিয়ে যাতায়াতে তেমন কোন ঝূঁকি নেই।কিন্তু বহুদিন আগে শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের অনেক স্থানে সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ) নতুন করে ২৯/৩০ ফুট প্রশস্তের অসংখ্য সেঁতু নির্মাণ করলেও একই সময়ে নির্মিত প্রায় ৩০টি পুরানো চাপা ও তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতুগুলোকে বাতিল করা হয়নি। ফলে শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচলকারী হাজার হাজার যানবাহন ওইসব সেঁতুর ওপর দিয়ে তীব্র ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে।বিকল্প কোন পথ না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও উত্তরাঞ্চলের লাখ লাখ যাত্রী প্রতিদিন শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের অতি পুরানো প্রায় ৩০টি চাপা তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ এলাকার কোথাও না কোথাও মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে।আবার শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের ওই ৩০টি তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতুর মাঝখানে উচু করে নির্মান করায় দ্রুতগামী যানবাহন সেঁতুতে প্রবেশের পর উপর দিকে উঠতে থাকায় বিপরীত দিক থেকে আগত যানবাহন অনেক সময় পরিলক্ষিত না হওয়ায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা লেগেই আছে।অথচ শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের পুরানো প্রায় ৩০টি তীব্র ঝূঁকিপূর্ণ সেঁতুস্থলের দুইপাশে গতিরোধক নির্মাণ করা হলে অথবা ওইসব সংকীর্ণ ঝূঁকিপূর্ণ সেতু পরিত্যাক্ত ঘোষনা করে নতুন করে ২৯/৩০ ফুট প্রশস্তের সমান্তরাল সেঁতু নির্মান করা হলে সড়ক দুর্ঘটনার হার রেকর্ড পরিমানে কমে যাবে। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়কের পুরানো ৩০ টি চাপা ও তীব্র ঝুঁকিপূর্ণ সেঁতুর উভয় পাশে গতিরোধক নির্মাণ করা হলে উত্তরাঞ্চলে সড়ক দুর্ঘটনার হার বহুলাংশে কমে যাবে।অতি পুরানো ওইসব সংকীর্ণ ঝূঁকিপূর্ণ সেঁতুগুলোকে অনতিবিলম্বে পরিত্যাক্ত ঘোষনা করে নতুন করে ২৪ ফুট সেঁতুর উভয় পার্শ্বে আড়াই থেকে তিন ফুট জায়গা ফুটপাত হিসাবে নির্মাণ করা হলে উত্তরাঞ্চলবাসীর জান ও মালামালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি রোধ সম্ভব হবে।এজন্য অতীব জনগুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক মহাসড়কের পুরানো সংকীর্ণ ৩০টি সেঁতু এলাকায় বিদ্যমান ঝুঁকি হ্রাসে প্রয়োজনীয় সকল কার্যকর ব্যবস্থা অনতিবিলম্বে গ্রহন করা হলে শাহজাদপুর-রংপুর-সৈয়দপুর সড়ক মহাসড়ক দিয়ে চলাচলকারী লাখ লাখ যাত্রীর জীবনের ঝূঁকি বহুলাংশে কমে যাবে এবং সড়ক দুর্ঘটনার হারও মাত্রাতিরিক্ত হারে হ্রাস পাবে।

সম্পর্কিত সংবাদ

নায়করাজ রাজ্জাকের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বিনোদন

নায়করাজ রাজ্জাকের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ

কিংবদন্তি অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক নায়করাজ রাজ্জাকের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ সোমবার। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট হৃদরোগে আক্রান...

খানা-খন্দে ভরা বাঘাবাড়ী বড়াল সেতুর ওপর দিয়ে ঝূঁকিপূর্ণ চলাচল

জীবনজাপন

খানা-খন্দে ভরা বাঘাবাড়ী বড়াল সেতুর ওপর দিয়ে ঝূঁকিপূর্ণ চলাচল

শামছুর রহমান শিশির ও রাজীব রাসেল, শাহজাদপুর থেকে : সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার বাঘাবাড়ী নৌবন্দর এলাকার বড়াল সেতু...

বাংলাদেশে ‘পেপাল’ আসছে ১৯ অক্টোবর

ফটোগ্যালারী

বাংলাদেশে ‘পেপাল’ আসছে ১৯ অক্টোবর

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা পেপাল সেবার জন্য অপেক্ষা করেছেন। অর্থ স্থানান্তরের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম পেপাল বাং...

বেওয়ারিশ অসুস্থ পা ভাঙ্গা ঘোড়া উদ্ধার

সিরাজগঞ্জ জেলার সংবাদ

বেওয়ারিশ অসুস্থ পা ভাঙ্গা ঘোড়া উদ্ধার

অসুস্থ ঘোড়া নিয়ে টুক্কু মোক্তার "আমাদের সিরাজগঞ্জ" ফেসবুক গ্রুপে লাইভ পোস্ট করেন। বিষয়টি নজরে পড়ে দি বার্ড সেফটি হাউ...

সব কাপুরুষের দল

সম্পাদকীয়

সব কাপুরুষের দল

মুক্তিযুদ্ধের কথা বললেই কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছেন দেশ স্বাধীন হওয়ায় আমরা কি পেলাম? কিছুই পাইনি। চোর, ডাকাত, লুটেরা পেয়েছি। ব...

যেভাবে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছিলেন নবিজি (সা.)

ধর্ম

যেভাবে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছিলেন নবিজি (সা.)

ইসতিসকা শব্দের অর্থ পানি বা বৃষ্টি প্রার্থনা করা। সালাতুল ইসতিসকা অর্থ বৃষ্টি প্রার্থনার নামাজ। শারিয়তের পরিভাষায় অনাবৃষ...