হাসানুজ্জামান হাসান, লালমনিরহাটঃ এবারের ঈদে লালমনিরহাটের কাকিনা তাঁত পল্লীতে নেই সরগরম, পাইকারদের নেই আনাগোনা। করোনার প্রভাবে বন্ধ হয়ে গেছে তাঁতের কাজ। হাতে গোনা কয়েকজন শিল্পী কাজ করলেও মিলছে না ন্যায্য মজুরি। করোনার প্রভাবে এখন কর্মহীন হয়ে পড়েছেন তারা। তাঁত শিল্পকে বাচাঁতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন তারা।
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনা মহিষামুড়ী গ্রামের প্রসিদ্ধ তাঁত শিল্প। ঈদকে সামনে রেখে নেই ক্রেতা ও পাইকারদের আনাগোনা। অথচ ঈদের তিন মাস আগ থেকেই এই তাঁত পল্লী হয়ে উঠে মেশিনের শব্দে মুখরিত। ঈদের পোশাক নিতে নিজ জেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকার ও ক্রেতা বিক্রেতাদের বেড়ে যায় সমাগম। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তাঁতের খটখট শব্দে নিপুন শিল্পীর হাতে চলতো বুননের কাজ।
বিভিন্ন স্থানে এখান থেকে সরবরাহ হতো নানা জাতের কাপড়। এখানকার তৈরি শাড়ি, লুঙ্গি, চাদর, গামছার যথেষ্ট কদর থাকায় সেসব সরবরাহ হতো দেশের বিভিন্ন স্থানে। করোনার আতঙ্ক ও লকডাউনের কারণে কোনো অর্ডার নেই। সরবরাহ করতে পারেনি রং, সুতা, কাচামালসহ বিভিন্ন উপকরণ।
তাঁত শিল্পী আবু বক্কর বলেন, আমাদের এই কাকিনায় তাঁতি পাড়ায় মো