ঘূর্ণিঝড় ও করোনায় ম্লান উপকূলের মানুষের ঈদ উৎসব

ঘূর্ণিঝড় আম্পান আর করোনাভাইরাসের কারণে বাগেরহাটের উপকূলবর্তী এলাকায় দুর্গতদের মধ্যে পবিত্র ঈদুল ফিতরের কোনো আনন্দ-উৎসব দেখা যায়নি।শরণখোলা ও মোংলায় নদী পাড়ের গ্রামের মানুষের ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িতে এখনও পানি জমে আছে। ভাটায় পানি নামলেও জলোচ্ছ্বাসে ভেঙে যাওয়া বাঁধের ফাঁক দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করছে গ্রামগুলোতে।

তবে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে নানা ধরনের ঈদসামগ্রী বিতারণ করা হয়েছে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এ বছর দেশবাসী অন্যরকম ঈদ পালন করেছেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আর সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদগুলোতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। নামাজ শেষে কোলাকুলি আর হাত মেলানো থেকে বিরত ছিলেন মুসল্লিরা। কুশল বিনিময় হয়েছে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে।

গত বুধবার সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড় আম্পান উপকূলে তাণ্ডব চালিয়েছে। ঝড়ে বাড়িঘর, গাছপালা, ফসল, মাছের ঘের, রাস্তাঘাট ও গ্রামীণ অবকাঠামোসহ বিভিন্ন খাতে ক্ষতি হয়েছে। বাগেরহাট সদরে ভৈরব নদের পাড়ের বাঁধ ভেঙে মাঝিডাঙ্গা ও রাধাবল্লব এবং শরণখোলায় বলেশ্বর পাড়ের বগী এলাকায় রিং বাঁধ ভেঙে ও পানি উপচে বগী, দক্ষিণ চালিতাবুনিয়া, দক্ষিণ খুড়িয়াখালী, মোং