ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের যশোরে কেন এত প্রাণহানি

ডেস্ক নিউজঃ ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে যশোরে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে জেলা প্রশাসন। এর কারণ অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ এলাকার মানুষ ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে তেমন সচেতন না। ফলে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানো হলেও আশ্রয়কেন্দ্রে যায়নি। প্রশাসনও ততটা তৎপরতা দেখায়নি।

পুলিশের বিশেষ শাখার ‘ডিস্ট্রিক্ট ইন্টেলিজেন্স’ কর্মকর্তা এম মসিউর রহমান ১২ জনের মৃত্যুর তথ্য জানান। এর মধ্যে মণিরামপুরে মারা যাওয়া পাঁচজন একই গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা হলেন পারখাজুরা গ্রামের খোকন দাস (৭০) ও তাঁর স্ত্রী বিজন দাস (৬০), ওয়াজেদ আলী (৫০) ও তাঁর ছেলে ইসা (১৫) ও আছিয়া বেগম (৭০)। শার্শা উপজেলায় মারা যাওয়া চারজন হলেন গোগা গ্রামের ময়না বেগম, সামটা জামতলার মুক্তার আলী (৬৫), মহিপুরা গ্রামের মিজানুর রহমান (৬০) ও মালোপাড়ার গোপালচন্দ্র বিশ্বাস। চৌগাছা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামে মৃত্যু হয় খ্যান্ত বেগম (৪৫) ও তাঁর মেয়ে রাবেয়া খাতুনের (১৩)। বাঘারপাড়া উপজেলার বোধপুর গ্রামে মারা যান ডলি বেগম (৪৮) নামের এক নারী। এছাড়া কেশবপুরের শাহীন সরদারের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে স্থানীয় গণমাধ্যমে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত ১০টার দিকে আম্ফান যশোরে