সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের পূর্বচরকৈজুরি গ্রামের ধানকাটা শ্রমিক মজনু খা (২৫) করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ঈদের আগের দিন রবিবার দুপুরে মারা গেছেন। তিনি ওই গ্রামের মৃত জকিম উদ্দিন খার ছেলে।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মো. শামসুজ্জোহা জানান, গত ৫ দিন আগে ধানকাটার কাজ শেষে তিনি তাড়াশ থেকে বাড়ি আসেন। পরদিন জা্জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেট ব্যথা ও রক্ত বমি নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সেখানে ভর্তি না করায় বাড়িতেই চিকিৎসারত অবস্থায় এ দিন তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ওই দিন বিকেলে শাহজাদপুর উপজেলা করোনা রোগী দাফন কমিটির সদস্যরা তার লাশ দাফন করেন।
এ ছাড়া শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন তার নমুনা সংগ্রহ করেন। এ ঘটনায় শাহজাদপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। এ ছাড়া ওই বাড়িসহ আশপাশের ৪টি বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরি ইউনিয়নের পূর্বচরকৈজুরি গ্রামের ধানকাটা শ্রমিক মজনু খা (২৫) করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ঈদের আগের দিন রবিবার দুপুরে মারা গেছেন। তিনি ওই গ্রামের মৃত জকিম উদ্দিন খার ছেলে।
এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মো. শামসুজ্জোহা জানান, গত ৫ দিন আগে ধানকাটার কাজ শেষে তিনি তাড়াশ থেকে বাড়ি আসেন। পরদিন জা্জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেট ব্যথা ও রক্ত বমি নিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সেখানে ভর্তি না করায় বাড়িতেই চিকিৎসারত অবস্থায় এ দিন তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ওই দিন বিকেলে শাহজাদপুর উপজেলা করোনা রোগী দাফন কমিটির সদস্যরা তার লাশ দাফন করেন।
এ ছাড়া শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন তার নমুনা সংগ্রহ করেন। এ ঘটনায় শাহজাদপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। এ ছাড়া ওই বাড়িসহ আশপাশের ৪টি বাড়ি লকডাউন ঘোষণা করা হয়।