বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রাচীনতম জনপদ শাহজাদপুরের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের সাথে এর নামকরণের সার্থকতা অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এর পরিচয় জানতে হলে ফিরে যেতে হবে সহস্রাধিক বছরের নিরন্ধ্র পথে। তাই আমাদের হৃদয়ে সতত প্রশ্ন দেখা দেয় কিভাবে ক্ষুদ্র এক চরাভূমির প্রশস্ত ললাটে প্রথিভাত হয় শাহজাদপুর নামের রক্তিম আভা; কোন সাধকের পুণ্যপাদস্পর্শে ধন্য হয়েছে এখানের মাটি ও মানুষ; সৃষ্টি হয় ইতিহাসের এক স্বর্ণাধ্যয়। শাহজাদপুর নামের উৎস সন্ধানের ক্ষেত্রে প্রথমেই দৃষ্টি ফেরাতে হবে স্থান নামের প্রেক্ষিত বিশ্লেষণে। বিভিন্ন স্থান নামকরণের পিছনে নবী, রাসূল, অলী আউলিয়া,দেব-দেবী, রাজা-মহারাজা,শাসক-প্রশাসক, নদ-নদী, বিল-হাওর, অরণ্য-বৃক্ষ, ফর-ফলারি, পশু-পাখি এমনকি শস্যাদীর নামের প্রভাব রয়েছে। তাই সারা দেশের ন্যায় শাহজাদপুরের গ্রামগুলোর নামকরণে মিল খুঁজে পাওয়া যায়। নবী রাসূলের নামে শাহজাদপুরের : চর নবীপুর(নবী+পুর), ইসলামপুর, মোহাম্মদপুর অন্যতম। দেব-দেবীর নামে: শিবরামপুর, হরিরামপুর, গোপীনাথপুর, নন্দলালপুর, মনিরামপুর, গঙ্গাপ্রাসাদ, হরিনাথপুর, গঙ্গাপ্রাসাদ, কালিপুর, শ্যামবাড়িয়া, রাজা প্রজার নামে: মহারাজপুর, রাণীকোলা, শাসক-প্রশাসকের নামে: পাঠানপাড়া, কাজীপাড়া, চৌধুরীপাড়া, সাহাপাড়া, বিল হাওড়ের নামে: বাড়াবিল, গাড়াদহ, বিলচান্দো, গাছ ও বৃক্ষের নামে: তালগাছি, তালতলা, পাকুরতলা, আমতলা, কাঠালতলা, বটতলা, বকুলতলা, জগতলা, শাকতলা, বিন্নাদারি, বেতকান্দী, পোকামাকড়ের নামে: মাকরকোলা, ফেচুয়ামারা, শস্যাদীর নামে: সরিষাকোল, হলদিঘর,পশু-পাখির নামে: বাঘাবাড়ী,বাজিয়ারপাড়া অন্যতম। শাহজাদপুর নামের উৎপত্তি : মূলত শাহজাদপুর নামের উৎপত্তি ঘটেছে এক আরব ধেশীয় সুফী সাধকের নামানুসারে। “শাহজাদপুর” একটি যুগ্ম শব্দ। ‘শাহজাদা’+‘পুর’ শব্দ দুটোর সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে শাহজাদপুর। ‘শাহজাদা’ ফারসী শব্দ:অর্থঃ বাদশার সন্তান; ‘পুর’ সংস্কৃত শব্দ-অর্থ গৃহ বা গ্রাম। শাহজাদপুর নামবাচক বিশেষ্যপদ। শাহজাদপুর নামের উৎপত্তি এবং এর প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে যে সব গ্রন্থ ও প্রবন্ধে তথ্যের অনুসন্ধান মেলে সেগুলো হচ্ছে- রাধারমন সাহার -পাবনা জেলার ইতিহাস, মৌলভী মোক্তার আহমদ সিদ্দিকীর “সিরাজগঞ্জের ইতিহাস, ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের পূর্ব পাকিস্তানে ইসলাম, এবং মৌলভী আব্দুল ওয়ালীর- Antiquities traditions of Shahzadpur শীর্ষক প্রবন্ধে। যেহেতু শাহজাদপুর ইসলামী সংস্কৃতির গুরত্বপূর্ণ স্থান। শাহজাদপুর নামের উৎপত্তি প্রসঙ্গে রাধারমণ সাহা দু’টো কিংবদন্তীমূলক ঘটনার অবতারণা করেন। তাঁর একটি হল- পোতাজিয়া নিবাসী ভবানীনাথ রায় মহাশয় লিখিত“!হিন্দু বিজ্ঞানসূত্র” শীর্ষক গ্রন্থ। উক্ত গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে “মখদুম সাহেব পারস্য দেশের জনৈক সম্ভ্রান্ত নরপতী। মুসলমান রাজত্বকালে তিনি ধন সম্পত্তি ও আত্মীয়স্বজনসহ ভারতে আগমন করেন। এদেশে আসার পর তিনি সর্বদা ফকিরের ন্যায় কালাতিপাত করতেন। কালক্রমে বঙ্গের তদানীন্তন রাজধানী গৌড় নগরে উপস্থিত হন। সেখানে পোতাজিয়ার ভৃগুননন্দির পুত্র মাধবের বংশধর গণের সাথে শাহমখদুমের ভাগিনা খাজা নূরের সাক্ষাৎ হয়। উক্ত খাজা নূর সাহেব পোতাজিয়ায় দূর্গাৎসব উপলক্ষে নৌকা বাইচ দেখতে আসতেন। এ গ্রামের সৌন্দর্য দর্শনে প্রিত হয়ে সেখানে বাস করার অভিপ্রায়ে তিনি মাতূলের অনুমতিক্রমে পোতাজিয়া গ্রামে দিঘী খনন করেনতা অদ্যাপী খাজার দিঘী নামে পরিচিত। কালক্রমে মখদুম সাহেবও মুসলমান ধর্ম প্রচার উপলক্ষে এতদ্দেশ্যে আগমন করত: এতদঞ্চলে স্থায়ী হন এবং উক্ত শাহজাদা মখদুম সাহেব স্বীয় নামানুসারে শাহজাদপুর গ্রাম স্থাপন পূর্বক তথায় মসিজিদ নির্মাণ করেন। সিরাজগঞ্জ থেকে প্রকাশিত মাসিক “আশালতা” পত্রিকায় লিখিত ওভারসিয়ার হরিচারণ বাবুর মন্তব্য- মহাত্মা রামশঙ্কর সেনের মতে, বোরহান গাজী ও মখদুম শাহদ্দৌলা এক ব্যক্তি ছিলেন। তবে শাহজাদপুর নামের উৎপত্তি নিয়ে সর্বজন স্বীকৃত একথাই বলা যায়, যে মখদুম শাহদ্দৌলা (রহঃ) আরব দেশ থেকে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে এ অঞ্চলে আগমন করেন। এবং স্থানীয় হিন্দু শাসকের সাথে যুদ্ধে পরাজিত এবং শাহাদতবরণ করেন। পরবর্তীতে তাঁর অনুচারীরা ইসলামপ্রচার অব্যাহত রেখে এ অঞ্চলে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডীন করেন। এবং শাহজাদপুরের নামকরণ করেন মখুদম শাহদ্দৌলা এর নামানুসারেই। বাংলার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ইতিহাসে শাহজাদপুরে খ্যাতি দুকারণে। এক. ইসলামী সংস্কৃতির চর্চা কেন্দ্র হিসেবে। মখদুম শাহদ্দৌলার শাহাদতের উত্তরকালে তাঁর অনুচরদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় পুণ্ডভূমির পূর্বাঞ্চলীয় হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে পরিণিত হয়। বৌদ্ধ ও হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হলেও জ্যাত্যন্তরিত হতে পারেনি। দুই. যেহেতু শাহজাদপুর ইসলামী সংস্কৃতির গুরত্বপূর্ণ স্থান। এবং মুসলিম প্রধান এলাকা হিসেবে পরিচিত সংগত কারণেই পাঠান, মুঘল আমলের সকল শাসক প্রশাসকের দৃষ্টি নিবদ্ধ হয় এই শাহজাদপুরের দিকে। শাহজাদপুর থানা হিসেবে পরিচিত লাভ করে চতুর্দশ অথবা পঞ্চদশ শতাব্দীর কোন এক সময়ে। ইতিহাস থেকে জানা যায়, স্বাধীন সুলতানি আমলে সীমান্ত ঘাঁটিকে ‘থানা এবং রাজস্ব অঞ্চলকে ডিহি বলা হত। শাহজাদপুর এক সময় ডিহির মর্যাদা লাভ করেছিল। এমনকি শাহজাদপুর এক সময় ইউসুফশাহী পরগনার কেন্দ্রীয় অঞ্চলের গৌরবে উন্নীত হয়। অনেক ঐতিহাসিকের মতে, মখদুম শাহদ্দৌলা (রহঃ) এর শীষ্য ইউসুফ সাহের নামে এই অঞ্চলের নামকরণ হয় ইউসুফশাহ পরগনা। পাঠান আমলে শাহজাদপুর থানায় মর্যাদা লাভ করে। সেই সময়ে এখানে বিচারকদের স্থায়ী আবাসন গড়ে উঠে এখানে। তখন বিচারকদের অভিহিত করা হতো “কাজী” হিসেবে। তাদের হাতে দেওয়ানী ও ফৌজদারী উভয় শাখার বিচারের ভার ন্যস্ত ছিল। এছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজীরা নিয়োগ প্রাপ্ত হতেন। শাহজাদপুরে গড়ে উঠা “কাজীপাড়া” সে কারণেই প্রাচীন ইতিহাসের চিহ্ন বহন করে। পাঠান আমলে অবসান এবং মুগল আমলে শুরুতেই প্রশাসনিক এলাকা হিসেবে শাহজাদপুরের গুরুত্ব অব্যাহত থাকে। সে সময় ইউসুফ শাহী পরগনার জন্য সেনাপতি বা জায়গীরদার নিয়োগ প্রদান করা হয় তুকমক খানকে। তিনি ১৬০৯ সালে এই দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হন। তৎকালীন মুগর সুবেদার ইসলাম খাঁন ঢাকা অভিমুখে যাত্রাকালে শাহজাদপুরে কিছুদিন অবস্থান করেন। এবং এখানে বর্তমান ডাবকাংলা পাড়া ঈদগাহ মাঠে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর রাজত্বকালে ১৭৯৩ সালে প্রত্যেক জেলার প্রতি বিশ মাইল অন্তর অন্তর একটি থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই সময় শাহজাদপুর পুনরায় থানার মর্যাদা লাভ করে। ১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠন হলে যে কয়েকটি থানা তার আওতায় পরে তার মধ্যে শাহজাদপুর অন্যতম ছিল্ ১৮৫৪ সালের নবেম্বরে সিরাজগঞ্জ, রায়গঞ্জ, উল্লাপাড়া, ও শাহজাদপুর থানার সমন্বয়ে মহকুমা গঠিত হয়। তখন প্রশাসনিক এলাকা হিসেবেও শাহজাদপুরের গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে শাহজাদপুর থানায় মুন্সেফ ও ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বাস্তব প্রমাণ মেলে এন্থনি ডি লোমাসের সমাধীর। যা বর্তমান শাহজাদপুর থানার প্রবেশ মুখে কালের সাক্ষী হয়ে আছে। প্রয়াত মুন্সেফ ছিলেন অস্টাদশ শতাব্দীর শেষ কলকাতার কবিয়ালদের শিরোমনী পর্তুগীজ বংশদ্ভূত এন্টানী ফিরিঙ্গির সন্তান। তৎকালীন এই ফিরিঙ্গি কবিয়াল হিন্দু-মুসলমান-খৃষ্টানদের নিকট সমান জনপ্রিয় ছিলেন। তাই ১৮৯৪ সাল পর্যন্ত এখানে মুন্সেফ কোর্ট কার্যকর ছিল। কিন্তু উক্ত সালে কোর্ট ভবনটি ভস্মীভূত হওয়ায় মুন্সেফ আদারথ শাহজাদপুর থেকে সিরাজগঞ্জ নিয়ে যাওয়া হয়। শাহজাদপুর প্রশাসনিক এলাকা হিসেবে ভিন্ন মাত্রিক মর্যাদায় উন্নীত হওয়ার দৃষ্টান্ত মেলে ১৮৮৫ সালে বেঙ্গল লোকাল গভর্নমেন্ট এ্যাক্ট প্রণয়ন কালে। উক্ত এ্যাক্টের অধীনে বাংলা ও বিহারের কতিপয় জেলার ইউনিয়ন কমিটি গঠিত হয়। ১৯০৬ সালে বাংলার ইউনিয়নের কার্যক্রম শুরু হলে পূর্ব বাংলায় ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে পাবনা জেলার শাহজাদপুর ছিল একটি। ১৯২১ সাল পর্যন্ত এখানে একটি ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ও চারজন বেঞ্চ ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয় ছিল। ইংরেজ আমলে সৃষ্ট শাহজাদপুর থানার অধীনে ছিল বেলকুচি ও চৌহালীর বিশাল এলাকা। অনেক উত্থান,পতন, আবর্তন, বিবর্তন, সম্প্রসারণ, সংকোচনের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে শাহজাদপুর উপজেলার যে আয়াতন দাঁড়িয়েছে ৩২৮ বর্গ কিলোমিটার বা ৮০.১৮২ একর তাঁর গৌরব উপেক্ষণীয় নয়। রাজনৈতি ঘটনা প্রবাহের অনিবার্যতায় দেশের নাম পরিবর্তন হয়; যেমনটা সূচিত হয় প্রশাসনিক এলাকায়। ১৯৮৪ সালের সরকারি এক প্রজ্ঞাপনে শাহজাদপুর থানার মর্যাদা পায়। কিন্তু এবং ২০০০ সালে সেই থানা উপজেলা নামে পরিচিত পায়। সেই থেকেই শাহজাদপুর একটি আধুনিক উন্নত মানের শহরে পরিণত হতে থাকে। পরিবর্তনের চক্রে ঘূর্ণায়মান সরকারি অর্থে সৃষ্টি হতে থাকে অফিস, দালান-কোঠা আর সরকারি কর্মচারীদের আবাসস্থল। এখানে গড়ে উঠেছে ব্যাংক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, অফিস, আদালত, ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পৌর এলাকায় ৪টি কলেজ ও ১টি ফাজিল মাদরাসা। ইতিহাস, ঐতিহ্য আর কৃষি, শিল্পে, সমৃদ্ধ হয়ে শাহজাদপুর উপজেলা বাংলাদেশের মানচিত্রে হাতছানী দিচ্ছে সগৌরবে। ইতিহাসের বৈচিত্র্যময় পথ দরেই এই উপজেলা ক্রমাগত উন্নতির শিকরে আরোহণ করছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই শাহজাদপুর। বাংলা সাহিত্যের নোবেল বিজয়ী কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি ধন্য কাছারি বাড়ী এখন শাহজাদপুরে প্রধান পর্যটন আকর্ষণ। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শত শত মানুষ এখানে আসে। কবির স্মৃতি জাদুঘরকে ঘিরে কবি ভক্তদের নিয়মিত আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। কবির ব্যবহৃত অনেক কিছুই এখানে বিদ্যমান রয়েছে। শাহজাদপুরে রয়েছে কয়েকটি জমিদারী শাসনের স্মৃতি চিহ্ন ধ্বংসাবশেষ। এছাড়াও বাঘাবাড়ী নৌ-বন্দর, বাঘাবাড়ী অয়েল ডিপো, ও অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ। বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বাঘাবাড়ী মিল্কভিটা (কারখানার) সুবাদে দেশের বৃহত্তম গো-চারণ ভূমি এবং হাজার হাজার দুগ্ধ খামারী দুধ উৎপাদন করছে। এছাড়া যুমনা ও করতোয়া নদীর অববাহিকায় গড়ে উঠা ঐতিহ্যবাহী তাঁত শিল্প শাহজাদপুরের অর্থনীতির চাকাকে সচল রেখেছে। শাহজাদপুরের তাঁতীদের তৈরী কাপড় কিনতে সপ্তাহে দুইদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা শাহজাদপুরে আসছে। কারণ এখানে রয়েছে উত্তরবঙ্গের বৃহত্তম কাপড়ের হাট। তাই রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ,সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ক্রমোন্নতির পথে ধাবিত হচ্ছে। শাহজাদপুরের এই উন্নতির পিছনে এ জনপদের মানুষ নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে যমুনা নদীর ভাঙন শাহজাদপুরের প্রায় অর্ধশত গ্রামকে মানচিত্র থেকে মুছে দিয়েছে। সেই সাথে ফসলি মাঠ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলে গেছে নদীগর্ভে। তারপরেও শাহজাদপুর শুধু দেশের ভিতরে নয় বিদেশেও রয়েছে এর খ্যাতি। এখানে তৈরী কাপড়, ও দুগ্ধ সামগ্রী বিদেশেও রপ্তানি করা হচ্ছে। তাই শাহজাদপুর দেশের গুরত্বপূর্ণ এলাকায় বিবেচিত হচ্ছে। (তথ্য সূত্র: পাবনা জেলার ইতিহাস ও শাহজাদপুরের ইতিহাস ।

সম্পর্কিত সংবাদ

গাজা  প্রশ্নে ব্রিটিশ মন্ত্রী ওয়ার্সির পদত্যাগ

আন্তর্জাতিক

গাজা প্রশ্নে ব্রিটিশ মন্ত্রী ওয়ার্সির পদত্যাগ

শাহজাদপুরের কায়েমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদককে কুপিয়ে ও জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা

শাহজাদপুরের কায়েমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদককে কুপিয়ে ও জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা

সিরাজগঞ্জে ভূয়া সার্জেন্ট গ্রেফতার

আইন-আদালত

সিরাজগঞ্জে ভূয়া সার্জেন্ট গ্রেফতার

চন্দন কুমার আচার্য, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নাঈমুল হাসান রনি (৩০) নামের...