দেহ বিক্রির অভিযোগে শ্বেতা বসু প্রসাদ গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই তোলপাড় চলছে ফিল্মি দুনিয়ায়। কিন্তু যে শিল্পপতিরা সেই দিন তাকে ভোগ করতে এসেছিল, কেন তার নাম গোপন রাখছে পুলিশ? এই প্রশ্ন যখন জোরালো হচ্ছে, তখন শ্বেতা বসু নিজেই জানিয়েছেন, খুব শিগগির-ই নাম ফাঁস করবেন তিনি।
৩১ অগস্ট রাতে হায়দরাবাদের বাঞ্জারা হিলসের একটি বিলাসবহুল হোটেল থেকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে শ্বেতা বসুকে। তখন বিছানায় এক শিল্পপতির সঙ্গে তিনি আপত্তিকর অবস্থায় ছিলেন বলে জানায় পুলিশ। ওই রাতে আরও অন্তত দু’জন শিল্পপতি আগাম টাকা দিয়ে তাকে ‘বুক’ করেছিলেন।
তিনি ধরা পড়ায় আর মধুনিশি কাটানো হয়নি বাকিদের। এখন শ্বেতা বসুর ঠিকানা হয়েছে পুর্নবাসনকেন্দ্রে। শ্বেতা বসুর সঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে দালাল বালুকেও। এই বালুই খদ্দেরদের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিত এ অভিনেত্রীর।
প্রশ্ন উঠেছে, পুলিশ কেন ওই শিল্পপতিদের নাম প্রকাশ করছেন না, যারা গোপনে ‘মধুপান’ করতে আসতেন? ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, হায়দ্রাবাদ পুলিশের একাংশ ‘নজরানা’ নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট শিল্পপতিদের কাছ থেকে। পাছে পরিচয় সামনে এলে তাদের সামাজিক মর্যাদা ধুলোয় মিশে যায়, তাই এমন ঢাকঢাক গুড়গুড় পুলিশের।
এই পরিস্থিতিতে শ্বেতা বসু তার আইনজীবীকে জানিয়ে দিয়েছেন, পুলিশ অবিলম্বে নামগুলো না বললে তিনিই আদালতে তা ফাঁস করে দেবেন। এই হুমকির পর স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কোন্ কোন্ শিল্পপতির নাম শ্বেতা বসু বলেন, সেই জল্পনাই এখন তুঙ্গে।
সম্পর্কিত সংবাদ
৩’শ ৬০ জন দুগ্ধদাই মাতাকে ভাতা কার্ড প্রদান
শাহজাদপুর প্রতিনিধি: গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিলের আওতায় শাহজাদপুর পৌরসভা কর্তৃক বাছাইকৃত উপক...
আইন-আদালত
৪২ দিন পর সাংবাদিক শিমুল হত্যা মামলার চার্জশীট আমলে নিলেন আদালত
শামছুর রহমান শিশির, শাহজাদপুর থেকে : আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সংঘটিত দেশ-বিদেশে বহুল আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর দৈনিক...
